ঐশ্বর্যকে ঘৃণা, এক ছবিতে অভিনয় করতে হবে শুনেই কেরিয়ার নষ্ট করেছিলেন বিবেক
- FB
- TW
- Linkdin
কখনওই যেন থেমে থাকেনি সলমন । একের পর এক অভিনেত্রীর সঙ্গে প্রেমের লীলায় মেতে উঠেছিলেন বলিউডের এই লাভার বয়। ঐশ্বর্যর সঙ্গে তার সম্পর্ক আজও শিরোনামে।
ঐশ্বর্যকে বি-টাউনে প্রতিষ্ঠিত করতে উঠে পড়ে লাগেন সলমন। কেরিয়ার থেকে ব্যক্তিগত জীবন, সবেতেই সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেন সলমন। ইন্ডাস্ট্রির সকল অভিনেতাদের সঙ্গেই ঐশ্বর্যকে সন্দেহ করতেন সলমন। তারপর তাদের বিচ্ছদের খবরে উত্তাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বহুলচর্চিত প্রেমের বিচ্ছেদের পরই বলি অভিনেতা বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে নাম জড়ায় ঐশ্বর্য। যদিও সেই সম্পর্কও বেশিদিন টেকেনি। সম্পর্কের কথা জানার পর সল্লু ভাই নাকি বিবেককে মেরে ফেলার ও হুমকি দিয়েছিলেন।
সলমন-ঐশ্বর্যর বিচ্ছেদের পর একাধিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল বিবেক ওবেরয়ের। ঐশ্বর্যর সঙ্গে বিবেকের সম্পর্ক শোনা মাত্রই নড়েচড়ে বসেছিলেন সলমন। তাদের সম্পর্ক কোনওভাবেই মেনে নিতে পারেননি সলমন।
তারপর থেকে সলমনের সঙ্গে বিবেকের বিতর্কের শুরু। সলমনকে নিয়ে তার সমস্যার কথা সকলেরই জানা। প্রেমিকার জন্য সলমন খানের বিরুদ্ধেও দ্বিতীয়বার ভাবেননি অভিনেতা।
ব্যক্তিগত জীবনের টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যে একাধিকবার প্রাক্তন প্রেমিকার সঙ্গে কাজের সুযোগ পেলেও তা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বিবেক।
এই বিতর্কে কাজের সুযোগ এলেও সেই সম্পর্ক ভাঙায় তা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বিবেক। গুরু ছবির সেকেন্ড লিড শ্যাম সাক্সেনার চরিত্রের জন্যই বিবেককে বেছে নিয়েছিলেন মনিরত্নম।
পরিচালক মনিরত্নমের সঙ্গেই বছর তিনেক আগে যুবা ছবিতে কাজ করেছিলেন বিবেক। এবং সেই ছবির সাফল্যের পরই গুরু ছবিতে কাজের অভিনয়ের সুযোগ হাতছাড়া করেছিলেন বিবেক।
অভিষেক-ঐশ্বর্যর জুটি হিসেবে একসঙ্গে আসাই বিবেকের সরে দাঁড়ানোর প্রধান কারণ। একই ছবিতে প্রাক্তন প্রেমিকার সঙ্গে বিবেকের কাজ করা অসুবিধা হতো বলেই সরে গিয়েছিলেন বিবেক।
বিবেক প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার পরই সেই প্রস্তাব গিয়ে পড়ে মাধবনের ঝুলিতে। এবং সেই ছবিতে কাজের সুযোগই ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন তিনি।