- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- পাঁচ দশকের প্রতীক্ষার অবসান, কোচবিহার থেকে বাংলাদেশের দিকে ছুটল রেলের ইঞ্জিন
পাঁচ দশকের প্রতীক্ষার অবসান, কোচবিহার থেকে বাংলাদেশের দিকে ছুটল রেলের ইঞ্জিন
- FB
- TW
- Linkdin
দেশটা যদি ভাগ না হত, তাহলে কি রেলপথে কলকাতা থেকে আরও দ্রুত পৌঁছে যাওয়া যেত উত্তরবঙ্গে? ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত শিয়ালদহ-বনগাঁ থেকে বাংলাদেশ ভিতর দিয়ে কোচবিহারের হলদিবাড়ি পর্যন্ত চলত যাত্রীবাহী ট্রেন।
১৯৬৫ সালে ভারত -পাকিস্তানের যুদ্ধের পর অন্তর্দেশীয় এই রুটে রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তারপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গিয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ। কিন্তু পুরনো পথে আর ছুটেনি রেল।
ফের কী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রেলপথটি চালু করা যায় না? উদ্যোগী হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই প্রকল্পে বরাদ্দ করা হয় ৮০ কোটি ৯৮ হাজার টাকা।
ভারত ও বাংলাদেশের অংশে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় রেললাইন পাতার কাজ। বৃহস্পতিবার কোচবিহারের হলদিবাড়ি থেকে বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত পরীক্ষামূলক একটি ইঞ্জিন চালাল রেল।
ইঞ্জিন ট্রায়ালের তদারকি করতে কোচবিহারের হলদিবাড়িতে হাজির হয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মালিগাঁও ডিভিশনের চিফ ইঞ্জিনিয়ার-সহ রেলের পদস্থ আধিকারিকরা।