২২ গজে ভূত দেখা থেকে কোহলিদের মারপিঠ, আইপিএলের খেউড় জমিয়ে দিয়েছে এই সব ছবি
- FB
- TW
- Linkdin
প্রথম ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ক্রিকেটার ডিভিলিয়ার্স উল্টো ব্যাট দিয়ে ব্যাট করছেন। আর তা দেখে হাসি থামছে না বিরাট কোহলির। মজাও ওড়াতে ছাড়েননি ভারত অধিনায়ক। ছবিটি মন দিয়ে দেখলেই বোঝা যাবে কীভাবে ছবিটিকে এডিট করা হয়েছে।
এখানে বল করতে যাওয়া বোলারের পিছনে কেউ কুকুর লাগিয়ে দিয়েছে। দেখলে মনে হবে কুকুরটি তাড়া করছে বোলারকে। হাস্যরসের জন্যেই তৈরি করা হয় এই ছবি।
এই ছবি যিনি এডিট করেছেন তাকে তার ভাবনার জন্য কুর্নিশ জানানো উচিৎ। খেলা চলাকালীন মাঠে হেলিকপ্টার নামিয়ে দেওয়ার ভাবনা সত্যিই নিরল।
এডিটিংয়ের আরও একটি চরম নিদর্শন। যেখানে কুকুরটি মাঠে ঢুকে ক্রিকেটারকে আক্রমণ করেছে, আর তার সতীর্থ তা পাশিয়ে দাঁড়িয়ে অবাক হয়ে দেখছে।
এই ছবি দেখে তো ভয়ের উদ্রেক হওয়া উচিৎ। পুরো স্টেডিয়ামকেই ব্লাস করে উড়িয়ে দিয়েছে এই ছবির যিনি সম্পাদনা বা এডিট করেছে।
ক্রিকেট মাঠে ভূত দেখেছেন কখনও। এই ছবিটি দেখুন যেখানে মাঠের মঝে ভত দাঁড়িয়ে আর ক্রিকেররা তা দেখে ভয়ে অবাক হয়ে গিয়েছে। সত্যিই এডিটের কী মহিমা।
মাঠের মাঝেই বিরাট কোহলি ও ইমরান তাহিরের তুমুল মারামারি। একে অপরকে ঘুষি মারছেন। এই ছবির এডিট মন দিয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন।
এই ফটোটি দেখুন বিপক্ষের প্লেয়ারকে ব্যাট দিয়ে মারতে উদ্যোত হয়েছেন ব্যাটসম্যান। ছবির এডিট দেখে য়ে কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটিতে একবার হলেও ক্লিক করবেন।
ক্রিকেটের দুটি আলাদা মুহূর্ত এমনভাবে মেশানো হয়েছে যেন মাঠ নয় রণক্ষেত্র। তা দেখে আবার চক্ষু চড়কগাছ শোয়েব আখতারের।
এই জাতীয় ফটো বিশেষত ইউটিউবে ব্যবহৃত হয়। এখন শুধু ভাবুন, এটা কি কখনও ঘটতে পারে? কিন্তু এডিটের মাধ্যমে তাও সম্ভব করা হয়েছে।
দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। কিন্তু ধোনি কাওকে ঘুষি মারতে যাচ্ছেন এই কথা কেউ কখনও বিশ্বাস করবে? কিন্তু এই ছবির মহান এডিটর তাও করিয়ে দেখিয়েছে।
এই ছবি নিয়ে তো কিছু বলারই নেই। এমন কাণ্ড ক্রিকেট মাঠে কোনও দিনও সম্ভব নয়। নজর কাড়ার জন্য এডিটের মাধ্যমেই তা সম্ভব।
এবার এটা দেখুন। স্টিভ স্মিথের এতই রাগ উঠেছে যে আম্পায়ারকেই কার্যত ব্যাট দিয়ে পেটানোর জন্য উদ্যোত হয়েছেন। ছবিটি দেখলেই পরিষ্কার বোঝা যায় যে এটি এডিট করা।
ভারত -পাতিস্তানের ম্যাচে উত্তেজনা থাকে ঠিকই। বাদানুবাদও হয়েছে। তা বলে এমন মারামারি কাণ্ড কোনও দিনই হয়নি।
আগের ছবিতে মারামারি হলেও এই ছবিতে তো রক্তারক্তি কাণ্ড ঘটিয়ে ছেড়েছেন ছবির এডিটর।
এমন হ্যান্ড গান নিয়ে মাঠে দৌড়ানোর ছবিও সত্যিউ খবুই বিরল। ছবির সম্পাদনার ভাবনার লেভেলই আলাদা।
মাঠে সতীর্থকে কেউ এভাবে মারতে দেখেছেন? কিন্তু এডিটের মাধ্যমে সব সম্ভব।
এই দৃশ্য দেখে হাসি পেলেও বাস্তবে তা কোনও দিন সম্ভব নয়।
সত্যি এভাবে বল ছুড়ে মার ব্যাটসম্যানের রক্ষে থাকবে না।
এইভাবে প্রতিপক্ষের খেলোয়ারকে আক্রমণ যেন ক্যারাটে কম্ফু।