- Home
- World News
- International News
- কারাকোরাম সংলগ্ন চিনা বিমান ঘাঁটিতে তৎপর লালফৌজ, মোতায়েন করা হয়েছে বোমারু বিমান
কারাকোরাম সংলগ্ন চিনা বিমান ঘাঁটিতে তৎপর লালফৌজ, মোতায়েন করা হয়েছে বোমারু বিমান
চিনের জিনজিংয়াং প্রদেশের কাসঘর বিমান বন্দরে রীতিমত তৎপর চিনের পিপিলস লিবারেশন আর্মির সদস্যরা। সদ্যো হাতে পাওয়া উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। চিনের এই বিমান বন্দরটি কারাকোরাম পাস থেকে মাত্র ৪৭৫ কিলোমিটার দূরে।
- FB
- TW
- Linkdin
ছবি সৌজন্য়েঃ সিকিউরিটি অ্যাডভাইসার অ্যান্ড রিসার্চ অর্গানাইজেশন
চিনের জিংজিয়াং প্রদেশের কাসঘর বিমান বন্দরে রীতিমত তৎপর চিনা সেনা। সদ্যো পাওয়া উপগ্রহ চিত্রে দেখা যাচ্ছে এই বিমান বিমান ঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়েছে বেশ কয়েকটি এইচ -৬ চিনা বোমারু বিমান।
কাশঘর বিমান বন্দরটিকে চিন সবরকম ভাবে কাজে লাগাবে। বেসামরিক বিমান চলাচলের পাশাপাশি এই বিমান বন্দর দিয়ে সামরিক বিমান চলাচল করবে। তেমনই খবর দিয়েছিল গোয়েন্দা সংস্থা।
ছবি সৌজন্যেঃ ইন্ডিয়ান ডিফেন্স ডেভেলপমেন্ট নিউজ
সদ্যো পাওয়া উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে কাশঘরে দাঁড়িয়ে রয়েছে দুটি এইচ ৬ বোমারু বিমান। দুটি বিমানেই কেডি-৬৩ ক্ষেপণাস্ত্র বোঝাই করা ছিল। এগুলি বিমান থেকে মাটি লক্ষ্য করে হামলা চালাতে সক্ষম।
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রের খবর আরও ৬টি বিমান কাশঘরে পৌঁছাতে পারে। সম্প্রতি দেখা গেছে চিন এই এলাকায় রীতিমত শক্তি বাড়িয়েছে। বেশ কিছু বিমান ফরোয়ার্ড পজিশানে রাখা হয়েছে।
সেনা বাহিনীর এক কর্তার কথায় পিএলএর ওয়ার ২০ কৌশলগত ট্রান্সপোর্টারটি কাশঘর রানওয়ের পশ্চিম প্রান্তে মোতায়েন করা হয়েছিল। এটি খাবার আবহাওয়াতে ব্যবহার করা যায়। এটি পরীক্ষা করার জন্য আনা হয়েছিল। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে ওই বিমানটি একই জায়গায় ছিল।
গোয়েন্দাসূত্রে খবর হামলার জন্য প্রস্তুত রাখছে লালফৌজ। আর সেই জন্যই আর্টিলারি, পাদাতিক বাহিনীসহ একাধিক জিনিস এনেছেন।
मीडिया रिपोर्ट्स की मानें तो पूर्वी लद्दाख में एलएसी पर तनाव को कम करने के लिए आर्मी और डिप्लोमेटिक लेवल पर भले ही बातचीत चल रही हो, लेकिन चीन पीठ पीछे चाल चलने से बाज नहीं आ रहा है। चीन ने भूटान से लगे डोकलाम के पास अपने एच-6 परमाणु बॉम्बर और क्रूज मिसाइल को तैनात किया है।