- Home
- West Bengal
- Kolkata
- 'ইশকওয়ালা ফুড', শীতে মুড বদলাতে এখনই বেরিয়ে পড়ুন, রইল কলকাতার সেরা রেস্তোরার হদিশ
'ইশকওয়ালা ফুড', শীতে মুড বদলাতে এখনই বেরিয়ে পড়ুন, রইল কলকাতার সেরা রেস্তোরার হদিশ
- FB
- TW
- Linkdin
কলেজ লাইফে আছেন বা কাউকে ফেরাতে চান, চলে যান চোখ বুজে, সল্ট লেকের সিটি সেন্টার ১ এর ক্য়ান্টিন পাব অ্য়ান্ড গ্রাব-এ। লাইট এফেক্ট আর অর্কিড আপনাদেরকে, নস্টালজিয়ায় নিয়ে যাবে। চিলি অ্যাভোকাডো থেকে শুরু করে চৌরাশিয়া মজিতো মজলিশ করে খাবেন।
শীতে বিরিয়ানী খেতে অনেকে ভয় পায়, যদি হজম না হয়। হাঁটাহাঁটি কম হয়। কোভিডে কি বেরোনো যায়, শুধু খাওয়াটা যায়। এটুকু বোঝে বাঙালি। তবে হজমের জন্য ডিজিট্য়ালে চোখ না রাখলেও চলবে। বরং রায়তার দিকে চেয়ে দেখুন। অনেক শান্তি পাবেন। ভাল বিরিয়ানি খেতে চাই নিজাম, আয়ুধ ঘুরে আসতে পারেন। দক্ষিণ কলকাতার দোরগড়ায়, দেশপ্রিয় পার্কের কাছেই।
ফ্লুরিজ গিয়ে এই ঠান্ডায় বেশ মজা পাবেন। অল্প খাবেন আর দক্ষিণ কলকাতায় অ্যাংলো ফ্লেভার অনুভব করবেন। মুড ভালো হয়ে যাবেই, আরেকটা কথা জানলে, এখানে প্রতি সপ্তাহে ছুটির দিনে খেতে আসতেন স্বয়ং সত্যজিত রায়।
চিনতে পারছেন। বলবেন এ আবার কী কথা। ঠিক ইলিশ ভাঁপা কথা বলছি, চিনতে পারবেন না, তা কি হয়। আসলে এই স্পেশাল ডিশ কি চেনা যাচ্ছে কোথাকার। অবশ্যই একবার ৬- বালিগঞ্জ প্লেসে গিয়ে খেলে, বারবার যাবেন, আর এভাবেই অন্যদের প্রশ্ন করবেন। তবে বাঙালিয়ানায় ভজহরি মান্নাও কম যায় না। আজও যেতে পারেন, বাইরে কি ইলশেগুড়ি হচ্ছে, চটপট বেরিয়ে পড়ুন।
তবে এই শীতে একটু মনের মত সাউথ ইন্ডিয়ান ডিশ খেতে ইচ্ছে হয়, তাহলে চলে যান, গনেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউ এর কাছে মাদ্রাস রেস্তারাতে। পেটপুরে খেলেও শরীর ঠান্ডাই থাকবে।
পার্ক স্ট্রিটের পিটার ক্যাটে গেলেও মন ভরবে আপনার। যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন এবং ব্যাঙ্কিং নিয়ে একটু কম ভাবেন, তাহলে অনায়াসে চলে যান। হেলদি-টেস্টি ফুড কলকাতাকে বহু বছর সার্ভ করছে পিটার ক্যাট।