- Home
- West Bengal
- Kolkata
- জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও সংক্রমণ ৫ লক্ষের একেবারে গায়ে, থামেনি মৃত্যু জেলায়-কলকাতায়
জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও সংক্রমণ ৫ লক্ষের একেবারে গায়ে, থামেনি মৃত্যু জেলায়-কলকাতায়
রাজ্যে কোভিড সংক্রমণের জন্য অনেকেই দায়ী করছেন শহরবাসীকেই। বিশেষ করে অভিযোগ উঠেছে, অফিস টাইমে কী প্রয়োজনে লোক জন ঘুরতে বেরিয়ে লোকাল ট্রেনে ভীড় বাড়াচ্ছে। শুধু মাত্র কাজের প্রয়োজনেই তাঁদের বাড়ি থেকে বেরোনো হওয়া। এই অতিরিক্ত মানুষই সামাজিক দূরত্ব তো দূরের কথা, ভীড় বাড়িয়ে তুলছে ট্রেনে-বাসে। এদিকে অফিস যাত্রীদের সেই কথা একেবারে ফেলেও দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই নিত্য যাত্রীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। আর সেটাই আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এদিকে যে বা যিনি আক্রান্ত হচ্ছেন তিনি হয়তো সেভাবে টেস্টও করাচ্ছেন না। নেই বাধ্যতামূলক পরিষেবা। তাই তিনি নিজের অজান্তেই সংক্রমণ ছড়াচ্ছেন। এমনটাই দাবি শহরবাসী। যার ফল হিসেবে প্রতিদিন বেড়ে চলেছে মোট আক্রান্তের সংখ্যা। তাহলে বাংলায় একুশের দোরগড়ায় দাঁড়িয়ে কোভিড পরিস্থিতি কী, একবার দেখে নেওয়া যাক।
| Published : Dec 06 2020, 08:46 AM IST
জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও সংক্রমণ ৫ লক্ষের একেবারে গায়ে, থামেনি মৃত্যু জেলায়-কলকাতায়
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
15
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ৪৯ জন এবং এর মধ্যে কলকাতায় প্রাণ হারিয়েছে ১১ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা ৮,৬৭৭ জন।
25
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে কলকাতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮৮ জন এবং কলকাতায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১১০,৭৩৭ জন। রাজ্যে এই মুহূর্তে মোট আক্রান্ত ৪৯৯,৬৯৭ জন।
35
উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্ত ৬৯৪ জন থেকে বেড়ে ৭২৯ জন । তবে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও সেই বরবরের মত সব জেলাকে পিছনে ফেলে করোনায় প্রথম স্থানে কলকাতা। এদিকে একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৩২০৬ জন কমে ৩১৭৫ জন।
45
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে এই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া ২৪ হাজার ৪৫ জন থেকে কমে ২৩ হাজার ৯৬৪ জন ।
55
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ হাজার ২০৭ জন। তাই বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৬৩,৮৪৯ জন থেকে ৪৬৭,০৫৬ জন। সুস্থতার হার ৯৩.৪৭ শতাংশ।