দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান মুখ্যমন্ত্রীর, বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব শুরু
চেতলা অগ্রণী ক্লাবে দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান করে শহর কলকাতায় দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী। পুজোর নয় দিন আগেই সোমবার মুখ্যমন্ত্রী চক্ষুদানের মধ্যে দিয়ে পুজো শুরু হল কলকাতায় মুখপত্রের উদ্বোধন করেন মমতা। বিকেল চারটে নাগাদ নজরুল মঞ্চে দলীয় মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধন করেন মমতা। তারপর সেখান থেকেই চেতলায় পুজো উদ্বোধনে যান তিনি। চেতলার অগ্রণীর পুজো কলকাতার পুরপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিম নামে বিশেষভাবে পরিচিত। প্রতিবারের মতো এবারও দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
- FB
- TW
- Linkdin
সোমবার থেকেই পুজো শুরু হয়ে গেল কলকাতায়। করোনা আবহের মধ্যে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চেতলা অগ্রণী পুজোর উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধন করার পর চেতলায় দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতার গুরুত্বপূর্ণ পুজো গুলিও প্রতিবছর সাড়ম্বরে পালিত হয়। তার মধ্যে চেতলা অগ্রণীর পুজোটিও অন্যতম। এবছর করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে পুজোর থিম তৈরি করা হয়েছে। সাজা হয়েছে পুজো প্যান্ডেল। থিমের নাম দেওয়া হয়েছে দুঃসময়। পুরনো বাড়ির ধ্বংসাবশেষের আদলে তৈরি করা হয়েছে পুজো প্যান্ডেল।
চেতলার অগ্রণীর পুজো কলকাতার পুরপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিম নামে বিশেষভাবে পরিচিত। প্রতিবারের মতো এবারও দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
পুজোর ন দিন আগেই সবরকম প্রস্তুতি সেরে ফেলেছে চেতলা অগ্রণী। সোমবার দুর্গা প্রতিমার অস্থায়ী মঞ্চে চক্ষুদান করেন মমতা। তবে, এখনই দর্শানার্থীদের জন্য পুজো মণ্ডপ খুলে দিচ্ছেন না উদ্য়োক্তারা।
১৯ অক্টোবর চতুর্থীর দিন থেকে পুজোল মণ্ডপ দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। পুজোর সময় করোনা স্বাস্থ্য বিধি প্রবেশ ও বাইরের গেটে কড়াভাবে পালন করা হবে।