MalayalamNewsableKannadaKannadaPrabhaTeluguTamilBanglaHindiMarathiMyNation
  • Facebook
  • Twitter
  • whatsapp
  • YT video
  • insta
  • এই মুহূর্তের খবর
  • ভারত
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • বিনোদন
  • ব্যবসা
  • লাইফ স্টাইল
  • ফোটো
  • ভিডিও
  • জ্যোতিষ
  • বিশ্বের খবর
  • Home
  • Lifestyle
  • Lifestyle Tips
  • Interesting Christmas Facts: বড়দিন পালনের আগে জেনে নিন ক্রিসমাসের বিষয়ে আকর্ষণীয় এই তথ্যগুলি

Interesting Christmas Facts: বড়দিন পালনের আগে জেনে নিন ক্রিসমাসের বিষয়ে আকর্ষণীয় এই তথ্যগুলি

আমরা সাধারণত ক্রিসমাস নিয়ে যে সমস্ত পোস্ট শেয়ার করি বা আলোচনা এইই ঘটনাগুলি তার থেকে একেবারেই আলাদা। তাই একেবারে ক্রিসমাসের বেসিক গল্পের বাইরে গিয়ে যদি অফবিট ক্রিসমাস সম্পর্কে জানতে চান তবে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনাদের জন্য। ক্রিসমাস বা বড়দিনর এই বিষয়গুলি সচরাচর আমাদের অনেকেরই চোখে পড়েনি। জেনে নেওয়া যাক ক্রিসমাস সম্বন্ধে এই বিশেষ বিষয়গুলি-

6 Min read
Deblina Dey
Published : Dec 21 2021, 07:00 PM IST| Updated : Dec 21 2021, 07:01 PM IST
Share this Photo Gallery
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Whatsapp
  • GNFollow Us
110

বড়দিন বা ক্রিসমাস একটি বাৎসরিক খ্রিস্টীয় উৎসব। ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যিশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় না। আদিযুগীয় খ্রিস্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। সম্ভবত, এই হিসাব অনুসারেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখটিকে যিশুর জন্মতারিখ ধরা হয়।
ক্রিসমাসের দিন আমরা যীশু খ্রিস্টের জন্ম উদযাপন করি। কিন্তু প্রকৃত অর্থে যীশুর জন্ম তারিখটি ইতিহাসের পাতায় হারিয়ে গিয়েছে। বাইবেলের পাতায় ২৫ ডিসেম্বরের কোনও উল্লেখ নেই। বহু ঐতিহাসিকদের মতে, যীশুর জন্ম গ্রহণ এই সময় নয় বরং বসন্ত কালে। কিছু ইতিহাসবিদ মনে করেন যে এই তারিখটি মূলত বেছে নেওয়া হয়েছিল কারণ এটি স্যাটার্নালিয়ার পৌত্তলিক উত্সবের সঙ্গে মিলে গিয়েছিল, যা উদযাপন এবং উপহার দেওয়ার মাধ্যমে কৃষি দেবতা শনিকে সম্মানিত করার একটি প্রথা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়।

210

প্রকৃতিগতভাবে একটি খ্রিষ্টীয় ধর্মানুষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও, একাধিক অ-খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ও মহাসমারোহে বড়দিন উৎসব পালন করে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে উৎসবের আয়োজনে প্রাক-খ্রিষ্টীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ বিষয়ভাবনার সমাবেশও দেখা যায়।

উপহার প্রদান, সংগীত, বড়দিনের কার্ড বিনিময়, গির্জায় ধর্মোপাসনা, ভোজ, এবং বড়দিনের বৃক্ষ, আলোকসজ্জা, মালা, মিসলটো, যিশুর জন্মদৃশ্য, এবং হলি সমন্বিত এক বিশেষ ধরনের সাজসজ্জার প্রদর্শনী আধুনিককালে বড়দিন উৎসব উদ্‌যাপনের অঙ্গ। কোনো কোনো দেশে ফাদার খ্রিষ্টমাস (উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ডে সান্টাক্লজ) কর্তৃক ছোটোদের জন্য বড়দিনে উপহার আনার উপকথাটি বেশ জনপ্রিয়।

310

বড়দিন উপলক্ষে বিশেষ ধরনের সাজসজ্জার ইতিহাসটি অতি প্রাচীন। প্রাক-খ্রিষ্টীয় যুগে, রোমান সাম্রাজ্যের অধিবাসী শীতকালে চিরহরিৎ বৃক্ষের শাখাপ্রশাখা বাড়ির ভিতরে এনে সাজাত। খ্রিষ্টানরা এই জাতীয় প্রথাগুলিকে তাদের সৃজ্যমান রীতিনীতির মধ্যে স্থান দেয়। পঞ্চদশ শতাব্দীর লন্ডনের একটি লিখিত বর্ণনা থেকে জানা যায়, এই সময়কার প্রথানুসারে বড়দিন উপলক্ষে প্রতিটি বাড়ি ও সকল গ্রামীণ গির্জা "হোম, আইভি ও বে এবং বছরের সেই মরসুমের যা কিছু সবুজ, তাই দিয়েই সুসজ্জিত করে তোলা হত।


ক্রিসমাস ট্রির ঐতিহ্য প্রাচীন মিশরীয় এবং রোমানদের সময় থেকেই ছিল, যারা শীতকালীন সময় চিরসবুজ দিয়ে সজ্জিত করে রাখত বসন্ত ফেরার আশায় । তাই আপনি যদি আপনার ঘরগুলিকে সবুজ গাছ, পুষ্পস্তবক বা চিরসবুজ মালা দিয়ে সাজান, এর অর্থ এই যে আপনি এই ঐইতিহাসিক দিনগুলির সম্মান করছেন। 

410


বড়দিনের সময় যখন ঘর সাজানোর জন্য বাড়িতে ক্রিসমাস ট্রি নিয়ে আসেন বা তাতে আলো দিয়ে সাজান, কখনও কি ভেবেছেন এই গাছটি কিভাবে ক্রিসমাসের একটি অঙ্গ হয়ে উঠল! এই গাছ প্রথম ১৮৪৮ সালে ইলাস্ট্রেটেড লন্ডন নিউজের একটি খবরের কাগজে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। জার্মানির প্রিন্স অ্যালবার্ট এবং তাঁর স্ত্রী ইংল্যান্ডের রানী ভিক্টোরিয়া ক্রিসমাসের সময় এমন একটি গাছের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলেন। তার পর থেকেই এটিই একটি ট্রেন্ডে পরিনত হয়।

খ্রিষ্টীয় দশম শতাব্দীতে রোমে নেটিভিটি দৃশ্য প্রচলিত ছিল। ১২২৩ সালে সেন্ট ফ্রান্সিস অফ আসিসি এগুলিকে জনপ্রিয় করে তোলেন। এরপর শীঘ্রই তা সমগ্র ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। সমগ্র খ্রিষ্টান বিশ্বে স্থানীয় প্রথা ও প্রাপ্ত দ্রব্যাদির অনুষঙ্গে বিভিন্ন ধরনের সাজসজ্জার প্রথা চালু রয়েছে। ১৮৬০-এর দশকে শিশুদের হাতে নির্মিত কাগজের শিকলের অনুপ্রেরণায় প্রথম বাণিজ্যিক বড়দিনের সজ্জা প্রদর্শিত হয়।

510

আধুনিককালে এই চরিত্রগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় হল লাল পোশাক পরিহিত পৌরাণিক উপহার প্রদানকারী সান্টাক্লজ। সান্টাক্লজের উৎস একাধিক।সান্টাক্লজ নামটি ডাচ সিন্টারক্লাস নামের অপভ্রংশ; যার সাধারণ অর্থ সেন্ট নিকোলাস। খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীর নিকোলাস ছিলেন অধুনা তুরস্কের মিরার বিশপ। অন্যান্য সন্তসুলভ অবদানগুলির পাশাপাশি শিশুদের পরিচর্যা, দয়া ও উপহার প্রদানের জন্য তিনি খ্যাতনামা ছিলেন। অনেক দেশে তাঁর সম্মানে ৬ ডিসেম্বর উপহার আদানপ্রদানের মাধ্যমে উৎসব পালিত হয়। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, বিশপের পোশাক পরিহিত নিকোলাস তাঁর সহকারীদের সহায়তায় বিগত এক বছরে শিশুদের আচরণের খোঁজখবর নিতেন; তারপর স্থির করতেন সেই শিশু উপহার পাওয়ার যোগ্য কিনা। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে সেন্ট নিকোলাসের নাম নেদারল্যান্ডে পরিচিতি লাভ করে এবং মধ্য ও দক্ষিণ ইউরোপে তাঁর নামে উপহার আদানপ্রদানের ঐতিহ্য চালু হয়ে যায়।

610

 

অনেক পরিবারেই বড়দিন উপলক্ষে বিশেষ পারিবারিক ভোজসভা আয়োজিত হয়। ভোজসভার খাদ্যতালিকা অবশ্য এক এক দেশে এক এক রকমের হয়। সিসিলি প্রভৃতি কয়েকটি অঞ্চলে খ্রিষ্টমাসের পূর্বসন্ধ্যায় যে ভোজসভা আয়োজিত হয় তাতে পরিবেশিত হয় বারো রকমের মাছ। ইংল্যান্ড ও ইংরেজি সংস্কৃতির দ্বারা প্রভাবান্বিত দেশগুলিতে সাধারণ বড়দিন ভোজসভার পদে দেখা যায় টার্কি (উত্তর আমেরিকা থেকে আনীত), আলু, শাকসবজি, সসেজ ও গ্রেভি; এছাড়াও থাকে খ্রিষ্টমাস পুডিং, মিন্স পাই ও ফ্রুট কেক। পোল্যান্ড, পূর্ব ইউরোপের অন্যান্য দেশ ও স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের ভোজে মাছের উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়; তবে এই সব অঞ্চলে ভেড়ার মাংসের মতো অত্যধিক-চর্বিওয়ালা মাংসের ব্যবহারও বাড়ছে। জার্মানি, ফ্রান্স ও অস্ট্রিয়ায় হাঁস ও শূকরের মাংস বেশ জনপ্রিয়। এছাড়া প্রায় সারা বিশ্বেই গোমাংস, হ্যাম ও মুরগির যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। ফিলিপিনসের ভোজসভার প্রধান খাদ্য হল হ্যাম।

যদি আপনার সন্তান বড়দিনে সান্তাকে তার যাত্রায় তৃপ্ত রাখার জন্য সামান্য কুকিস এভং জল রেখে দেয়, এই প্রথাও ডাচদের থেকে আসা এক মহান প্রথা। সেন্ট নিকোলাসের ভোজের দিন ৬ ডিসেম্বর, ডাচ শিশুরা তাকে রাতারাতি উপহারের বিনিময়ে খাবার ও পানীয় দেয়।

 

710

কোকা-কোলা (ইংরেজি: Coca-Cola) হচ্ছে এক প্রকার কার্বোনেটেড কোমল পানীয়। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, জেনারেল বা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, ভেন্ডিং মেশিনসহ বিভিন্ন স্থানে কোকা-কোলা বিক্রি হয়। দ্য কোকা-কোলা কোম্পানির দাবি অনুসারে বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশে কোকা-কোলা বিক্রি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে অবস্থিত দ্য কোকা-কোলা কোম্পানি এই পানীয় উৎপাদন করে থাকে। কোকা-কোলা সংক্ষেপে কোক (Coke) নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রে এটি ১৯৪৪ সালের ২৭ মার্চ থেকে দ্য কোকা-কোলা কোম্পানির রেজিস্টার্ড ট্রেডমার্ক। এছাড়া এটি ইউরোপ-আমেরিকায় কোলা ও পপ নামেও পরিচিত।


কোকা-কোলা বিজ্ঞাপনের জন্য তার ছবি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, সান্তার চেহারা মজার চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর ছিল। তারপর, ১৯৩১ সালে, পানীয় কোম্পানি হ্যাডন সান্ডব্লম নামে একজন চিত্রকরকে ম্যাগাজিনের বিজ্ঞাপনের জন্য মজার ওল্ড এলফকে চিত্রিত করার জন্য নিয়োগ করেছিল। এখন, বাচ্চারা সান্তাকে ভয় পাওয়ার থেকে বেশি খুশি হয়।

810

 

খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে সেন্ট নিকোলাসের নাম নেদারল্যান্ডে পরিচিতি লাভ করে এবং মধ্য ও দক্ষিণ ইউরোপে তাঁর নামে উপহার আদানপ্রদানের ঐতিহ্য চালু হয়ে যায়। সংস্কার আন্দোলনের সময় অনেক প্রোটেস্টান্ট উপহার প্রদানকারীর চিরাচরিত চরিত্রটি বর্জন করে শিশু খ্রিষ্ট (Christ Child) বা Christkindl (ইংরেজি অপভ্রংশে ক্রিস ক্রিঙ্গল) চরিত্রটির আমদানি করেন এবং উপহার প্রদানের তারিখটি ৬ ডিসেম্বর থেকে বদলে হয় খ্রিষ্টমাস পূর্বসন্ধ্যা।

কিংবদন্তি অনুসারে, বড়দিনে ছোটরা যত যত্ন সহকারে চিমনিতে মোজা ঝুলিয়ে রাখে, এই নিয়মও এক ঘটনার পর থেকেই শুরু হয়েছে। একজন দরিদ্র ব্যক্তি যিনি তাঁর তিন কন্যার বিয়ে দিতে পারছিলেন না, কারণ তাঁর কাছে পর্যাপ্ত টাকা ছিল না। এই দরিদ্র ব্যক্তির মেয়েরা তাঁদের মোজা তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য ভালো করে ধুয়ে চিমনির গায়ে আটকে দিয়েছিল। উদার বৃদ্ধ সেন্ট নিক তাঁদের চিমনির সামনেই সোনার একটি ব্যাগ ফেলে দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই এই নিয়মের সূচণা ঘটে। 

 

 

910


রুডলফের আত্ম প্রকাশ একটি বিপণনী আইডিয়া হিসেবেই শুরু হয়েছিল। রুডলফ দ্য রেড-নোজড রেইন ডিয়ার এর প্রথম ১৯৩৯ সালে দেখা মিলেছিল যখন মন্টগোমারি ওয়ার্ড ডিপার্টমেন্ট স্টোর তার একজন কপিরাইটারকে বাচ্চাদের জন্য একটি ক্রিসমাস গল্প তৈরি করতে অনুরোধ করে বলেছিলেন এমন একটি হরিণ আঁকতে। যা ক্রিসমাসে তার স্টোরটি প্রচারের একটি অন্যতম মুখ হিসাবে বাণিজ্য করতে পারে পারবে। ১৯৬৪ সালে মিসফিট খেলনা এবং হারবি দ্য এলফের দ্বীপের বৈশিষ্ট্যযুক্ত আরাধ্য চলচ্চিত্রটি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়েছিল। যা আজও ইতিহাসের পাতায় এবং মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। যার জেরে এখনও ক্রিসমাসের সময় ঘর সাজানোর সময় ক্রিসমাস ট্রি এর পাশাপাশি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে নিজের জায়গা পোক্ত করে নিয়েছে।

 

1010

সারা বিশ্বে, সাংস্কৃতিক ও জাতীয় ঐতিহ্যগত পার্থক্যের পরিপ্রেক্ষিতে বড়দিন উৎসব উদ্‌যাপনের রূপটিও ভিন্ন হয়ে থাকে। জাপান ও কোরিয়ার মতো দেশে খ্রিষ্টানদের সংখ্যা আনুপাতিকভাবে কম হলেও বড়দিন একটি জনপ্রিয় উৎসব। এই সব দেশে উপহার প্রদান, সাজসজ্জা, ও বড়দিনের বৃক্ষের মতো বড়দিনের ধর্মনিরপেক্ষ দিকগুলি গৃহীত হয়েছে।

ব্ল্যাক ফ্রাইডে, বা থ্যাঙ্কসগিভিংয়ের পরের দিন, অবশ্যই প্রচুর ক্রেতাদের মলের দিকে যেতে দেখা যায়। কিন্তু যারা সবকিছুতেই লেট এমন সংখ্যা প্রচুর, এদের কারণে বছরের সবচেয়ে ব্যস্ত দিনগুলি আসলে ক্রিসমাসের আগে শুক্রবার এবং শনিবার, তাই আপনি যদি ভিড়ের জন্য চিন্তা না করেন তবে আগে থেকে পরিকল্পনা করুন।

About the Author

DD
Deblina Dey
দেবলীনা দত্ত এশিয়ানেট নিউজ বাংলার সিনিয়র কপি এডিটর হিসেবে কাজ করেন। বঙ্গ দর্পণ থেকে চাকরি জীবন শুরু, তারপর আনন্দবাজার পত্রিকায় ফ্রিল্যান্সিং করা। এরপর বাংলা লাইভের কপিরাইটার হিসেবে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেন। ২০১৯ সাল থেকে এশিয়ানেট নিউজ বাংলার সঙ্গে যুক্ত। deblina.dey@asianetnews.in-এই মেইলে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

Latest Videos
Recommended Stories
Recommended image1
বাড়িতে সহজে চাষযোগ্য ৭টি শীতকালীন সবজি
Recommended image2
কেন ঘড়ি মানেই বাঁ হাত? উত্তর লুকিয়ে আছে শরীরের স্বভাব আর শত বছরের ইতিহাসে
Recommended image3
শীতে নানা রকম ডালিয়া পেতে প্রয়োজন গাছের সঠিক পুষ্টি, জানুন কোন খাবারে ফুটবে বাগান ভর্তি ডালিয়া
Recommended image4
বাড়িতে সবচেয়ে বেশি জীবাণু এখানেই পাওয়া যায়
Recommended image5
বাড়ির বারান্দা সাজাতে ব্যবহার করতে পারেন এই কয়টি গাছের মধ্যে একটি, রইল তালিকা
Asianet
Follow us on
  • Facebook
  • Twitter
  • whatsapp
  • YT video
  • insta
  • Download on Android
  • Download on IOS
  • About Website
  • Terms of Use
  • Privacy Policy
  • CSAM Policy
  • Complaint Redressal - Website
  • Compliance Report Digital
  • Investors
© Copyright 2025 Asianxt Digital Technologies Private Limited (Formerly known as Asianet News Media & Entertainment Private Limited) | All Rights Reserved