- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- জলহস্তীকে দাঁত মাজানো থেকে উটপাখির বাচ্চার দেখভাল, বিশ্বের আজব কিছু চাকরি
জলহস্তীকে দাঁত মাজানো থেকে উটপাখির বাচ্চার দেখভাল, বিশ্বের আজব কিছু চাকরি
- FB
- TW
- Linkdin
রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা ও দূষণ কমানোর জন্য দিল্লিতে একদিন অন্তর ইভেন ও অড নম্বরের গাড়ি চালানোর নিয়ম রয়েছে। এই একই নিয়ম রয়েছে ইরানেও। সেখানেও গাড়ির সংখ্যা কমাতে ইভেন অড নম্বরের প্রচলন রয়েছে। আর সেই বিষয়টিকে মাথায় রেখে এক অভিনব পদ্ধতি বের করেছেন সেদেশের বাসিন্দারা। তাঁরা এমন কিছু মানুষকে নিযুক্ত করেন যিনি একটি গাড়ির পিছনে থাকবেন। যাতে সেই গাড়ির নম্বর প্লেট কোনওভাবেই ক্যামেরাতে ধরা না পড়ে। গাড়ির সঙ্গে সঙ্গে যাবেন ওই ব্যক্তি। সত্যিই এমন চাকরিও যে পৃথিবীতে হয় যা কল্পনাই করা যায় না।
বাচ্চাকে দেখভাল করার জন্য অনেকেই লোক রাখেন। কিন্তু, জানেন কি উটপাখির বাচ্চাকে দেখাশোনা করার জন্যও লোক রাখা হয়। তারা যাতে নিজেদের মধ্যে লড়াই না করে সেটা দেখেন ওই ব্যক্তি।
সকাল বেলা উঠে আমরা সবাই দাঁত মাজি। কিন্তু, কখনও কোনও পশুকে দাঁত মাজতে শুনেছেন? আশা করি না। তবে জাপানে এমনও একটি চাকরি রয়েছে যেখানে জলহস্তিকে দাঁত মাজাতে হয়। পুকুরের সামনে থাকা একটি পাথরের উপরে বিশাল হাঁ করে উপস্থিত হয় জলহস্তি। আর একটা বড় ব্রাশ দিয়ে তার দাঁত মাজিয়ে দেন এক ব্যক্তি।
সাপকে ভয় পান অনেকেই। কিন্তু, ভাবুন তো এক ঘর সাপের মধ্যে যদি আপনাকে কখনও ঢুকতে হয়! ভাবলেই গা শিউরে উঠছে তাই না? এমনই একটি চাকরি রয়েছে বিশ্বে। যেখানে একটি ঘর থেকে সাপগুলিকে বেছে নিতে হয়। তারপর তাদের একটি বস্তায় ঢুকিয়ে অন্য ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে একটি জারের মধ্যে তাদের বিষ নেওয়া হয়। সেই বিষ দিয়েই তৈরি হয় একাধিক ওষুধ। সত্যি যাঁর মনে প্রচুর সাহস রয়েছে তিনিই একমাত্র এই কাজ করতে পারেন।
সাধারণত মানসিক রোগীদের ইলেক্ট্রিক শক দেওয়া হয়। জানেন কি মেক্সিকোতে এমন চাকরিও রয়েছে যেখানে আপনি চাইলে আপনাকে এক ব্যক্তি শক দেবেন। সাধারণত তাঁদের টোকিউস বলা হয়। কোনও পাবের বাইরে হাতে একটি ছোটো কাঠের বাক্স নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁরা। আর পাবে ঢোকার সময় অনেকেই ইলেক্ট্রিক শক খেয়ে যান। আজব সব চাকরি!