- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- মে দিবসের দিন শুভেচ্ছা জানান সকল শ্রমজীবী মানুষদের, লিখতে পারেন এমন বার্তা
মে দিবসের দিন শুভেচ্ছা জানান সকল শ্রমজীবী মানুষদের, লিখতে পারেন এমন বার্তা
রাত পোহালেই মে দিবস। ১৯২৩ সালে ভারতে প্রথম পালিত হয়েছিল মে দিবস। সে বছর হিন্দুস্তান লেবার কিসান পার্টি দেশে প্রথমবারের মতো মে দিবস উদযাপন করেন। এই অনুষ্ঠানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কমরেড সিঙ্গারাভেলার। বিশ্বব্যপী প্রায় ৮০টি দেশে পয়সা মে জাতীয় ছুটির দিন। আরও অনেকে দেশে এটি বেসরকারিভাবে পালিত হয়। এই দিন শ্রমিকদের অবদান ও ঐতিহাসিক শ্রমিক আন্দোলনের কথা স্মরণ করা হয়। এক সময় কঠোর শ্রম বিধিবিধান, শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন, খারাপ কাজের পরিস্থিতি ও ভয়ঙ্কর কাজের সময়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন। সেই আন্দোলনের কাছে নতস্বীকার করেছিল মালিক পক্ষ। নির্ধারিত হয় ৮ ঘন্টা কাজের সময়। সেই থেকে পালিত হয় মে দিবস। মে দিবসের দিন শুভেচ্ছা জানান সকল শ্রমজীবী মানুষদের। দেখি নিন কী লিখবেন।
- FB
- TW
- Linkdin
প্রতি বছর পয়লা মে তারিখে বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শ্রমজীবী মানুষ এবং শ্রমিক সংগঠনসমূহ রাজপথে সংগঠিতভাবে মিছিল ও শোভাযাত্রার মাধ্যমে দিনটি পালন করে থাকেন। এই দিন সকালে সকলে জানান শুভেচ্ছা বার্তা। লিখতে পারেন, ‘কঠিন পরিশ্রমের ফল একদিন পাবেনই। সৌভাগ্য ও আশীর্বাদ হয়ে আসবে এই কঠিন পরিশ্রম। মহান মে দিবসের রইল শুভেচ্ছা।’
‘কঠিন পরিশ্রমের সঙ্গেই আসুক তৃপ্তি। রইল আন্তর্জাতিক মে দিবসের শুভেচ্ছা।’ শ্রম দিবসের শুভেচ্ছা বার্তা হোক এমনটাই। এই দিন শ্রমিকদের অবদান ও ঐতিহাসিক শ্রমিক আন্দোলনের কথা স্মরণ করুন। কঠিন পরিশ্রমেও যে তৃপ্তি পাওয়া সম্ভব তা জানান আপনার মেসেজ দিয়ে। শ্রম দিবসে সকল শ্রমজীবী মানুষকে সম্মান জানান।
রাতে পোহালেই সেই মে দিবস। বিশ্বব্যপী প্রায় ৮০টি দেশে পয়সা মে জাতীয় ছুটির দিন। আরও অনেকে দেশে এটি বেসরকারিভাবে পালিত হয়। এদিন সকালে সকলকে শুভেচ্ছা জানান। লিখুন, ‘তোমার সব পরিশ্রম সার্থক হোক। সব কাজ সফল হোক। রইল মে দিবসের শুভেচ্ছা।’
‘মে দিবস হল সেই দিন, যেদিন আমরা চারপাশের কঠোর পরিশ্রমী মানুষদের শ্রম ও উৎসর্গকে স্মরণ করি। সকলকে জানাই মে দিবসের শুভেচ্ছা।’ এক সময় কঠোর শ্রম বিধিবিধান, শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন, খারাপ কাজের পরিস্থিতি ও ভয়ঙ্কর কাজের সময়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন। সেই আন্দোলনের কাছে নতস্বীকার করেছিল মালিক পক্ষ। সেই থেকে পালিত হয় মে দিবস।
‘সকল কর্মজীবী মানুষদের আগামী দিন শুভ হোক। তাই সবাইকে জানাই শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা। লিখতে পারেন এমন বার্তা।’ জানা যায়, ১৮৮৬ সালে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয়। আমেরিকান কর্মচারীরা কঠোর শ্রম বিধিবিধান, শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন, খারাপ কাজের পরিস্থিতি ও ভয়ঙ্কর কাজের সময়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন। সেই সময় শ্রমিক অসন্তোষ বিশাল আকার নিয়েছিল।
‘আপনাদের মতো কর্মী ছাড়া দেশ আলোকিত হতে পারবে না। আপনাকে জানাই শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা।’ – এই বার্তা পাঠিয়ে কর্মীদের গুরুত্ব বোঝান। সম্মান জানান। এক সময় সম্মান ও মর্যাদার অভাবেই অসন্তোষ দেখা গিয়েছি। কঠোর শ্রম বিধিবিধান, শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন, খারাপ কাজের পরিস্থিতি ও ভয়ঙ্কর কাজের সময়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ করতে সকলে পথে নেমে ছিলেন।
‘প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার অক্ষুন্ন থাকুক। দূর হোক সকল বৈষম্য। রইল শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা।’ বৈষম্য দূর করার বার্তা থাকুক আপনার মেসেজে। এই দিনটি শ্রমজীবী মানুষের স্মরণ করার দিন। মহিলা পুরুষ নির্বশেষে সকলের লড়াইকে সম্মান জানান। সকলকে পাঠাতে পারেন এমন বার্তা। আপনার পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তা সকলের মন জয় করবে।
শিকাগোর হে মার্কেটের জমায়েত হয়েছিল প্রায় তিন হাজার কর্মী। ঘটনাটি ১৮৮৬ সালের। তাদের দাবি ছিল ৮ ঘন্টার শ্রম। এই দিনটি আজও ইতিহাসে উজ্জ্বল হয়ে আছে। মে দিবসে সকল শ্রমজীবী মানুষকে সম্মান জানান। লিখতে পারেন, ‘একমাত্র শ্রমের মাধ্যমেই সাফল্য সম্ভব। তাই আজ থেকেই শুরু হোক কঠিন পরিশ্রম। রইল মে দিবসের শুভেচ্ছা।’
‘শ্রমিকদের যোগদান ছাড়া এই পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব নয়। সেই সব শ্রমিককে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা।’ শ্রমিকদের অবদান ও ঐতিহাসিক শ্রমিক আন্দোলনের স্মরণে পালিত হয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। এবছর এই দিন সকালে সকল প্রিয় জনকে পাঠান এমন বার্তা।
‘কোনও কাজই ছোট নয়। তাই লক্ষ্যের প্রতি এগিয়ে যাওয়ার জন্য সব ধরনের কাজের প্রতি রইল সম্মান। শুভ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস।’ শ্রমিক দিবসের দিন এই বার্তা পাঠাতে পারেন। আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে সম্মান জানান সকল শ্রমজীবী মানুষকে। দিনের শুরুতেই পাঠান এমন বার্তা।