যৌন চাহিদা পূরণে শারীরিক তৃপ্তি মেটাতে লা-জবাব ইলিশ, জানাল গবেষণা
জুলাই মাস পড়ে গিয়েছে। জুলাই মাস পড়ে যাওয়া মানেই বর্ষার শুরু। আর বর্ষার সঙ্গে বাঙালির নিবিড় যোগ রয়েছে। কারণ বর্ষার শুরু হতে না হতেই বাঙালির মন পড়ে থাকে ইলিশে। মাছে-ভাতে বাঙালির রসনা তৃপ্তিতে যোগান দেয় ইলিশ। আর ইলিশ নামটা শুনলেই যেন খিদে পেয়ে যায়। হরেক রকমের পদে সাজানো পুষ্টিগুণে ভরপুর ইলিশ কেবল স্বাদেই নয়, যৌনমিলনে দারুণ ভূমিকা রাখে। পুষ্টিগুণে ভরপুর ইলিশে মধুর হয় যৌনমিলন।
- FB
- TW
- Linkdin
ইলিশ নামটাতেই যেন দ্বিগুন বেড়ে যায় খাওয়ার ইচ্ছেশক্তি। তবে সুস্বাদু মাছ ছাড়াও অনেক গুণ রয়েছে ইলিশের।
গবেষণায় জানা গেছে, তবে শুধু ইলিশ মাছই নয়, যৌন জীবনে যে কোনও সামুদ্রিক মাছের দারুণ ভূমিকা রয়েছে।
নারী কিংবা পুরুষ দুজনেরই যৌন জীবনে ও প্রজননে সহযোগীর ভূমিকা রয়েছে সামুদ্রিক মাছের। আর সেই তালিকায় সবার প্রথমেই রয়েছে সামুদ্রিক মাছ ইলিশ।
গবেষকরা জানিয়েছেন,বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় ইলিশের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রতি সপ্তাহে দুদিনের বেসি যদি সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যায় তাহলে যৌন জীবন অনের বেশি উপভোগ্য হয়।
তবে শুধু যৌন মিলনই নয়, পরিবার পরিকল্পনাকে পরিপূর্ণ করতেও সামুদ্রিক মাছ পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ইলিশ সবথেকে ভাল।
যারা সপ্তাহে দুদিনের বেশি ইলিশ মাছ খান তাদের কামাশক্তিও অনেক বেশি থাকে। তাই শারীরিক তৃপ্তি মেটাতে সপ্তাহে দুদিন সামুদ্রিক মাছ খান।
যারা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ্যাত্বজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন, তারা এটা করে দেখতে পারেন দেখবেন সন্তান ধারণে সক্ষম হয়েছেন।
সামুদ্রিক মাছে ওমেগা-থ্রি , ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার জন্য যৌন মিলনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
ফ্যাটি অ্যাসিড পুরুষদের স্পার্ম কাউন্ট বাড়ানোর পাশাপাশি মহিলাদের ডিম্বানুকে পরিপুষ্ট করে তোলে।
ইলিশ মাছ নিয়ম করে খেলে যৌনাঙ্গের স্বাস্থ্য বিকাশ হয়।
এর পাশাপাশি যারা ৫০ বছর পেরিয়ে গেছেন, তাদের ক্ষেত্রে যৌন মিলন উপভোগ করতে সাহায্য় করে ইলিশ মাছ।