দু-দশক পর প্রবল তুষারপাত, ধসের জেরে বিপর্যস্ত নৈনিতাল
অন্যান্যবারের থেকে এবার উত্তরে তুষারপাত বেশখানিকটা বেশি হয়েছে। তুষারপাতের মাত্রা বৃদ্ধির কারণেই এবছর ঝাঁকিয়ে শীত। তবে জানুয়ারির শেষেও মিলল না স্বস্তি। বুধবার ২৩ বছর পর তুষারপাতের সাক্ষী থাকল নৈনিতাল। ভয়াল পরিস্থিতিতে বিপর্যয়ের মুখে পর্যটকেরা।
| Published : Jan 30 2020, 02:52 PM IST
দু-দশক পর প্রবল তুষারপাত, ধসের জেরে বিপর্যস্ত নৈনিতাল
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
110
১৯৯৭ সালে ভয়ানক তুষারপাতের সাক্ষী থেকেছিল নৈনিতাল। তারপর থেকে বেশ কয়েকবছর মিলেছিল স্বস্তি। সেই স্মৃতি ফেরাল ২০২০।
210
মঙ্গলবার রাত থেকেই শুরু হয় প্রবল তুষারপাত সঙ্গে শিলাবৃষ্টি। এর ফলে আটকে পড়ে স্বাভাবিক যানচনাচল। ফলে সমস্যার মুখে পড়তে হয় পর্যটকদের।
310
বুধবার দুপুরেই পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে। এলাকাবাসীরা ভয়ের ঘর থেকে বেড়িয়ে আসে রাস্তায়।
410
এদিন দুপুরে ওপর থেকে বড় বড় পাথর গড়িয়ে পড়তে থাকে। আওয়াজ পেয়ে ছুটে আসে স্থানীয় বাসিন্দারা। নয়না পিকে বরফ পড়ে ভয়াল পরিস্থিতি।
510
নৈনিতালের সর্বচ্চ পিক নয়না পিক। এখানেই প্রবল তুষারপাত হওয়ার ফলে ধস নামে। যার ফলে বড় বড় পাথর নিচে গড়িয়ে পড়তে থাকে।
610
এরই পাশাপাশি ভেঙে পড়েছে একাধিক গাছ, রাস্তা বন্ধ থাকায় পর্যটকেরা আটকে পড়েছেন এই স্থানে।
710
বনবিভাগের কর্মীরা রাস্তার পরিস্কারের কাজে হাত লাগিয়েছেন। কিন্তু এখনও তুষারপাত হওয়ার কারণে দীর্ঘক্ষণ কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।
810
শীতকালেও এখন উত্তরাখণ্ড ও হিমাচলে পর্যচকদের ঢল নামে। তুষারপাতের সাক্ষী থাকতে অনেকেই এই সময় পাড়ি দেন পাহাড়ে।
910
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এখনই মিলবে না স্বস্তি। তুষারপাতের ফলে ঠাণ্ডা বেড়েছে পার্বত্য এলাকাগুলিতে।
1010
পর্যটকদের সমস্যা এড়াতেই রাস্তা তৈরির কাজ চলছে। পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দারাও সাবধানতা অবলম্বণ করেই পরিস্থিতির মোকাবিলা করছে।