19


গঙ্গার ধারেই তৈরি হয়েছে এই রিসর্ট। এখানের পুলের নীল জল অত্যান্ত আকর্ষনীয়। রিসর্টের পরিবেশও অত্যান্ত মনোরম। সবুজ ঘেরা রিসর্টে সবরকম আধুনিক ব্যবস্থা রয়েছে। 

Subscribe to get breaking news alerts

29


এই রিসর্ট সম্পর্কে নতুন করে কিছু  বলতে হবে না। এখানে আধুনিক সব ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে প্রাচীনত্বের ছোঁয়া। ছোট্ট ছোট্ট কুঠীর রয়েছে- সেখানে একটা রাত কাটাতেই পারেন। আর রয়েছে সুইমিং পুল। যা আপনার সপ্তাহের সব ক্লান্তু দূরে সরিয়ে দেবে।  

39


দক্ষিণ ২৪ পরগনা মানে কলকাতারই উপকণ্ঠে রয়েছে ছোট্ট ছুটি কাটানোর এই রিসর্ট। ৫০০ বছর পুরনো জমিদার বাড়ির ঐতিহ্যের ছোঁয়া পাবেন এখানে। ইউকেন্ডের দুটো দিন এখানে কাটাতেই পারে। দেখার জায়গা হিসেবে রয়েছে জমিদার বাড়ি আর মন্দির। সবুজ ঘেরা বাওয়ালি বাগানবাড়িতর পরিবেশও খুব মনোরম। 

49


কলকাতার গা ঘেঁসেই রয়েছে এই অত্য়াধুনিক রিসর্ট। প্রকৃতির নিবীর সান্নিধ্য আর আধুনিতকার ছোঁয়া- দুটোই একসঙ্গে পাবেন। ডিলাক্স রুম যেমন রয়েছে। তেমনই রয়েছে মাটির কুঁড়ে ঘর। তবে সর্বত্রই এসি রয়েছে। একই সঙ্গে রয়েছে একটি সুন্দর সুইমিং পুল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার উত্থি রোডের ধারে বেলডাঙা গ্রামে রয়েছে এই মনোরম রিসর্ট। 

59


গঙ্গার উপকণ্ঠেরই রয়েছে ফোর্ট রায়চক। নদী আর ব়্যাডিশন ফোর্ট- সব মিলিয়ে এক অন্য অনুভূতির ছোঁয়া। অত্যাধুনিক রিসর্টে রয়েছে বিলাসের সবরকম ব্যবস্থা। এটা অনেকটা হেরিটেজ রিট্রিট - ধরনের ভ্রমণ হতে পারে আপনার জন্য। 

69


সোনার বাংলা হোটেল বা রিসর্ট মানেই একটি ধোপদস্তুর থাকা বা খাওয়ার ব্যবস্থা। সেখানে গিয়ে পৌঁছালে আর দু দিনের জন্য বডি ফেলে দেওয়া যায়। কোনও চিন্তা বা ভাবনা থাকবে না। তবে টাকিতে কিন্তু বেশ কয়েকটি দেখার জায়গা রয়েছে। রাজবাড়ি অবশ্যই দেখবেন। 

79


রূপনারায়ন নদীর ধারে রয়েছে এই রিসর্ট। এখানের সুইমিং পুল এই গরমে আপনাকে অন্য একটা অনুভূতি দেবে। পাশাপাশি এখানের খাবারেও সুনাম রয়েছে। এখানে নানা ধরনের মাছ পাবেন সস্তায়। কপাল ভালো থাকলে ইলিশও পেয়ে যেতে পারেন। 
 

89


পুরনোর মধ্যে যদি নতুন কিছু খুঁজতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ইউকএন্ড ট্যুরের গন্তব্য হতে পারে শ্রীরামপুর। এখানের ট্যাভার্ন হোটেল- একদিকে আরও অতীতের স্মৃতি বয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আধিনুক রূপকথার গল্প শোনাচ্ছে। গঙ্গার ধারে শান্ত পরিবেশ হতেই পারে আপনার দুদিনের গন্তব্য। 

99


চুঁচুড়ায় রয়েছে ইটাচুনা রাজবাড়ি। কালের নিয়মে হারিয়ে গেছে রাজ -ঐতিহ্য। কিন্তু তার সাক্ষ বহন করছেন বিশাল ইটাচুনা রাজবাড়ি। সেখানেই তৈরি হয়েছে রিসর্ট। এখানে গেলে অবশ্যই রাজকীয় ফিল আপনি পাবেন। ঘুরে দেখতে পারেন আশপাশের এলাকা। এখানে না থাকলেও এদিনের জন্য গিয়ে ঘুরে আসতে পারে।