- Home
- World News
- International News
- এ এক অন্য স্বাধীনতার স্বাদ, কোভিডের ভয় ভুলে মেতে উঠল মার্কিনিরা - দেখুন ছবিতে ছবিতে
এ এক অন্য স্বাধীনতার স্বাদ, কোভিডের ভয় ভুলে মেতে উঠল মার্কিনিরা - দেখুন ছবিতে ছবিতে
- FB
- TW
- Linkdin
মিশিগানের ব্রাইটনে মার্কিনি জাতীয় পতাকার রঙের পোষাকে সজ্জিত শিশুরা তৈরি স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নেওয়ার জন্য।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের কুচকাওয়াজে একটি ট্রাকে দেখা গেল কোভিড-১৯ যোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে ধন্যবাদ বার্তাও।
পেনসিলভেনিয়ার পটসটাউনে মার্কিন স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ মাতিয়ে দেন এই নৃত্যশিল্পীরা।
কুচকাওয়াজের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই ব্যান্ড।
আর এই কুচকাওয়াজ দেখতে শিশুদের নিয়ে রাস্তা নেমে এসেছিলেন বহু মানুষ।
কোভিডের জন্য এক বথর ধরে গৃহবন্দি থাকার পর এই স্বাধীনতা দিবসে আমেরিকায় দেখা গিয়েছে চরম উন্মাদনা। এই যুবতীদের উচ্ছ্বাসেই তা ধরা পড়েছে।
কোভিড বিধিনিষেধ কমেছে নিউ ইয়র্ক সিটির বিখ্যাত সৈকত, কোনি আইল্যান্ড বিচেও। নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগ জানিয়েছে, ৪ জুলাই সেখানে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের আগমন ঘটেছে। তবে এঁরা সকলেই ভ্যাকসিন পেয়েছেন।
নিউ ইয়র্ক সিটির বিখ্যাত 'থান্ডারবোল্ট রোলারকোস্টার'-এ চড়ার জন্যও ভিড় কম ছিল না।
ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউজের বাইরেই আনন্দে নাচছেন এই মহিলারা। হোয়াইট হাউজের অন্দরে রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি ডা. জিল বাইডেন জরুরী কর্মী এবং সামরিক পরিবার এবং সমাজের অন্যান্য অংশ থেকে প্রায় এক হাজার অতিথিকে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।
টেনেসির সুইটওয়াটারে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে স্ট্রিট ডান্স।
রাত নামতেই শুরু হয় দেশ জুড়ে আতশবাজির প্রদর্শনী। পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায়, ফিলাডেলফিয়া আর্ট মিউজিয়াম থেকে ছোঁড়া হয় আতশবাজি।
টেনেসির সুইটওয়াটারে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে হওয়া আতশবাজির প্রদর্শনী দেখার জন্য মেইন স্ট্রিটেই জড়ো হয়েছিলেন বহু মানুষ।
নিউ ইয়র্ক শহরের বিখ্যাত এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং থেকে হয় দর্শনীয় আতশবাজি প্রদর্শনী। নিউ জার্সি থেকেও তা চোখে পড়েছে।
আতশবাজির রোশনাইয়ে নিউইয়র্কের গোটা আকাশ আলোকিত হয়ে উঠেছিল।
কোভিড-১৯'এর নতুন ডেল্টা রূপের দাপটে আবার হাজারে হাজারে আমেরিকানকে হাসপাতালে ভর্তি হতে শুরু করেছেন, তবে তাদের বেশিরভাগেরই ভ্যাকসিনের সুরক্ষা ছিল না। তার মধ্যেও এই একা দিনের স্বাধীনতা, যেন আমেরিকান এবং বাকি বিশ্বকেও ফের স্বাভাবিক জীবনের ছন্দে ফেরার বিশ্বাসটা এনে দিল।