সংক্ষিপ্ত
তবে উচ্চ ইউরিক অ্যাসিড আপেল সিডার ভিনেগারের মতো কিছু প্রতিকার ব্যবহার করে সমাধান করা যেতে পারে। এটি গাউটের চিকিৎসায়ও সাহায্য করে এবং রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে।
শরীরে যখন প্রবল প্রোটিনযুক্ত খাবারের উপস্থিতি থাকে তখন পিউরিন নামে একটি পদার্থ ভেঙে দেয়। এটি একটি সাধারণ ঘটনা। তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড নামে একটি রাসায়নিক। এটি সাধারণ ঘটনা। কিন্তু এই ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। বাতের অন্যতম একটি কারণ ইউরিক অ্যাসিড। কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয় ইউরিক অ্য়াসিড। এটি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে যা শরীরে স্ফটিক আকারে জমা হতে শুরু করে। ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ফলে জয়েন্টে ব্যথা, প্রদাহ, গাউট এবং আর্থ্রাইটিস হতে পারে।
তবে উচ্চ ইউরিক অ্যাসিড আপেল সিডার ভিনেগারের মতো কিছু প্রতিকার ব্যবহার করে সমাধান করা যেতে পারে। এটি গাউটের চিকিৎসায়ও সাহায্য করে এবং রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে।
আমাদের শরীরে হঠাৎ করে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা বিপজ্জনক হয়। পাশাপাশি অনেক সমস্যা তৈরি করে। অ্যাপেল সিডার ভিনিগার উচ্চ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি রক্তে পিএইচ মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে।
উপকারিতাঃ
আপেল সাইডার ভিনেগার ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আপেল সিডার ভিনেগারও লিভারকে সুস্থ রাখতে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
এটি খেলে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, হার্ট সংক্রান্ত রোগ থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়।
এটি ওজন, উচ্চ রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক বলে দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা।
কী করে খাবেনঃ
আপেল সিডার ভিনিগার প্রথমেই জলে মিশিয়ে নেবেন। এতে প্রয়ুর পরিমাণে অ্যাসিড থাকে - যা আবার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এক গ্লাস জলে দুই চামচ মিশিয়ে নিতে হবে। এভাবেই প্রতিদিন সকালে খালিপেটে খেতে পারেন। সকালে জলখাবার খাওয়ার একঘণ্টা আগে এটি খেলে উপকার পাবেন।