সংক্ষিপ্ত
শরীর একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়লে তা হাইড্রেট রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জলের জোগান জরুরি। কিন্তু শুধু জল নয়, এমন কিছু ফল রয়েছে যার মধ্যে জলের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, তেমনই একটি ফল হল তরমুজ। তরমুজের মধ্যে ৯২ শতাংশ জল থাকে। যা জলের বিকল্প ছাড়াও শরীরের হাজারো সমস্যার মুক্তি দেয় এক নিমেষে। গরমকালে তরমুজ খাওয়া শরীরের জন্য ভাল এটা সকলেই জানেন। যারা যৌন মিলনে সক্ষম এবং যারা অতটাও সক্ষম নন তাদের জন্য ভীষণ উপকারি এই ফল। এই ফলের অন্দরেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্থ যৌনতার চাবিকাঠি। যৌন উত্তেজনা তিনগুণ বাড়িতে তুলতে জুড়ি মেলা ভার তরমুজের।
গরমকাল পড়তে না পড়তেই বাজারে ভরে গেছে রসালো তরমুজের। গরমকালে শরীরে নানা রকমের সমস্যা দেখা যায়। একটু কাজ করলেই শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। আর তখনই বারবার জল খায় সকলেই। শরীর একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়লে তা হাইড্রেট রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জলের জোগান জরুরি। কিন্তু শুধু জল নয়, এমন কিছু ফল রয়েছে যার মধ্যে জলের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, তেমনই একটি ফল হল তরমুজ। তরমুজের মধ্যে ৯২ শতাংশ জল থাকে। যা জলের বিকল্প ছাড়াও শরীরের হাজারো সমস্যার মুক্তি দেয় এক নিমেষে। গরমকালে তরমুজ খাওয়া শরীরের জন্য ভাল এটা সকলেই জানেন। যারা যৌন মিলনে সক্ষম এবং যারা অতটাও সক্ষম নন তাদের জন্য ভীষণ উপকারি এই ফল। এই ফলের অন্দরেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্থ যৌনতার চাবিকাঠি। যৌন উত্তেজনা তিনগুণ বাড়িতে তুলতে জুড়ি মেলা ভার তরমুজের।
তরমুজের মধ্যে উপস্থিত লাইকোপিন কোলেস্টেরল ও রক্তচাপের আশঙ্কা কমাতে পারে। এমনকি কোলেস্টেরলের কারণে সংগঠিত অক্সিডেটিভ ড্যামেজও আটকাতে পারে। যার ফলে রক্তচাপেরও ঝুঁকি কমে। নিয়মিত তরমুজ খেলে শরীরে রোগ-প্রতিরোঘ ক্ষমতা বাড়ে এবং লিভারের জন্যও তরমুজ খুবই ভাল। তরমুজ খেলে পেশি ও স্নায়ুর উপকার হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, তরমুজের মধ্যে উপস্থিত লাইকোপিন ও নানান ধরণের উদ্ভিজ যৌগ ক্যান্সার বিরোধী হিসেবে কার্যকরী। যে কোনও ক্যান্সার থেকে শরীরকে রক্ষা করে লাইকোপিন। যৌনজীবনেও তরমুজ দারুণ উপকারি। বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অনেকেরই মৃত্যু হচ্ছে। রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের স্তর কম হলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা কম হতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, নানান পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ তরমুজ খাওয়া শরীরের জন্য দারুণ উপকারী।
তবে শুধু তরমুজই নয়, পাতিলেবুরও বিকল্প নেই। তরমুজ এবং পাতিলেবুর মিশ্রণই প্রাকৃতিক ভায়াগ্রার কাজ করে। তরমুজ ছোট ছোট করে কেটে মিক্সারে ব্লেড করে নিন। তবে শুধু তরমুজই নয়,সাদা অংশটাও খানিকাটা দিতে হবে। এবার তরমুজের রসটা একটি পাত্রের মধ্যে ঢেলে ভাল করে ফোটাতে থাকুন। একই সঙ্গে একটা গোটা পাতিলেবুর রস মেশাতে থাকুন। ফোটানোর সময় মিশ্রণটি যেন পুড়ে না যায় সেদিকে খেয়াব রাখবেন। মিশ্রণটি ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করে একটি পাত্রের মধ্যে ঢেলে রাখুন। তারপর সেটিকে ফ্রিজে রেখে দিন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এবং রাতে খাবার আগে দু চামচ করে ওই মিশ্রণ খেয়ে নিন।যাদের ওজন বেশি তারা ৩-৪ চামচ করেও খেতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, এটি যদি নিয়ম করে খাওয়া যায়, তাহলে হাতেনাতে ফল পাবেন।