সংক্ষিপ্ত
যারা ডায়েট নিয়ে খুব চিন্তিত তারা দিন হোক বা রাত যে কোনও সময়েই ওটস খেতে ভালবাসেন। তাতে নাকি শরীরের জন্য ভাল। কেউ সকালে দুধ কিংবা দইয়ের সঙ্গে ওটস, আবার রাতে ওটস দিয়ে নান রকমের খাবার খান। এবং ওটসের মধ্যে অতিরিক্ত ফাইবার থাকায় তা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ওটস খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনও সময় না। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার যে কোনও সময়েই ওটমিস খাওয়া যায়। এতে শরীরে ঢোকে সঠিক ভিটামিন। যার ফলে শরীর সচল ও সুস্থ থাকে। যারা রাতের বেলা ওটস খাওয়া নিয়ে চিন্তায় ছিলেন তারা এবার থেকে আর চিন্তা করবেন না। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রাতের বেলা ওটস খেলে তা শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। বরং শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকার করে ওটমিল।
সকালে ভারী খাবার খাওয়া সবথেকে জরুরি। তাই সারাদিনের খাবারের মধ্যে সকালবেলা খাবারটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সকালের ব্রেকফাস্ট অনেকেই ঠিকমতো করেন না। সারাদিনের খাবারের মধ্যে সকালের জলখাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। । ঠিক তেমনই নৈশভোজও ভীষণ জরুরি। শরীর সুস্থ রাখতে ব্রেকফাস্ট এবং নৈশভোজ কোনওটাই বাদ রাখা যায় না। তবে এখন ওজন নিয়ে সকলেই চিন্তিত। সেজন্যই প্রাতরাশ এবং ডিনারে এই দুই সময়েই ওটস খেতে পছন্দ করেন। তবে ব্রেকফাস্ট মানেই ওটস, এটা অনেকেই করে থাকেন। কিন্তু যদি নৈশভোজে ওটস খান, তাহলে কী কী হতে পারে জানেন। কোন সময়টা ওটস খাওয়ার জন্য আদর্শ সেটা জেনে নিন সবার আগে।
যারা ডায়েট নিয়ে খুব চিন্তিত তারা দিন হোক বা রাত যে কোনও সময়েই ওটস খেতে ভালবাসেন। তাতে নাকি শরীরের জন্য ভাল। কেউ সকালে দুধ কিংবা দইয়ের সঙ্গে ওটস, আবার রাতে ওটস দিয়ে নান রকমের খাবার খান। এবং ওটসের মধ্যে অতিরিক্ত ফাইবার থাকায় তা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ওটস খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনও সময় না। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার যে কোনও সময়েই ওটমিস খাওয়া যায়। এতে শরীরে ঢোকে সঠিক ভিটামিন। যার ফলে শরীর সচল ও সুস্থ থাকে।যারা রাতের বেলা ওটস খাওয়া নিয়ে চিন্তায় ছিলেন তারা এবার থেকে আর চিন্তা করবেন না। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রাতের বেলা ওটস খেলে তা শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। বরং শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকার করে ওটমিল।
ওটসের মধ্যে এক ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে যার নাম ট্রিপটোফোন। এর গভীর প্রভাব পড়ে স্নায়ুর উপর। তার ফলে শরীরের মধ্যে হালকা আচ্ছন্ন ভাব আসে। তাই রাতের খাবারে পেট ভরে ওটস খেলে তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসে। নিয়মিত ওটস খেলে এর প্রভাবে শরীরে ইনসুলিনও তৈরি হয়। সেই ইনসুলিনের প্রভাবে আবার ট্রিপটোফ্যান পৌঁছয় মস্তিষ্কে। সেখানে গিয়ে তার থেকে সেরোটনিন তৈরি হয়। যার কারণেই ঘুম, ব্যথা-বেদনার অনুভূতি হয়। এবং সেরোটনিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হলেই উদ্বেগ ও অবসাদ কম থাকে, এবং ঘুম ভাল হয়। সুতরাং যারা রাতের খাবারে ওটস খাওয়া নিয়ে চিন্তা করছিলেন তাদের আর চিন্তার কোনও কারণ নেই। বিশেষত, যারা অনিদ্রা জনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা নিশ্চিন্তে ওটস খেতে পারেন। এতে ঘুম ভাল হবে।