সংক্ষিপ্ত
রান্না থেকে পুজো সবতেই ঘি ব্যবহার অপরিসীম। কিন্তু বর্তমানে ফিটনেস এবং কড়া ডায়েটিং-এর চক্করে ঘি খাওয়ার অভ্যেস অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। কারণ ঘি খেলেই নাকি ওজন বেড়ে যাবে। কিন্তু এটি আসলে ভুল ধারণা। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, তারা প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ ঘি খেলে নিমেষে মুক্তি পাবেন এই সমস্যা থেকে।
দীর্ঘদিন ধরেই ঘি-কে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রী হিসেবে গন্য করা হয়। রান্না থেকে পুজো সবতেই ঘি ব্যবহার অপরিসীম। কিন্তু বর্তমানে ফিটনেস এবং কড়া ডায়েটিং-এর চক্করে ঘি খাওয়ার অভ্যেস অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। কারণ ঘি খেলেই নাকি ওজন বেড়ে যাবে। কিন্তু এটি আসলে ভুল ধারণা। সুপার ফুড ঘি -এর গুনাগুন জানলে আপনিও ফের আপনার খাদ্যতালিকায় রাখবেন সুস্বাদ ঘি।
আরও পড়ুন-৪১৬ টাকা করে ইনভেস্ট করুন আর হয়ে যান 'কোটিপতি, দারুণ সুযোগ মিলছে এই সরকারি স্কিমে
আরও পড়ুন-সর্বনাশ, রাতে ঘুমোলেই ভয়ানক স্বপ্ন দেখছেন, জটিল রোগে আক্রান্ত কিনা বুঝবেন কীভাবে
আরও পড়ুন-সামান্য বিনিয়োগে মাত্র ৫ বছরেই পাবেন ১৪ লক্ষ টাকা, সিনিয়র সিটিজেনরা পাবেন একাধিক সুবিধা
ঘি তে ফ্যাট এর পরিমাণ অনেকটাই বেশি, যারা ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন তারা নিয়মিত খান ঘি।
ঘি এর মধ্যে কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বেশি হলেও হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর নয়।
ঘি তে ক্যালোরির পরিমান অনেকটাই বেশি হওয়ায় শীতকালে দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও দেহে হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে।
শীতকালে সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পেতে ঘি এর সাথে গোলমরিচ মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিতে বলা হয়েছে।
ঘি তে আছে প্রচুর পরিমানে বিউটারিক এসিড যা ইন্টেস্টাইনর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কোলন এর কোষগুলি বিউটারিক এসিড থেকেই প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করে।
যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, তারা প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ ঘি খেলে নিমেষে মুক্তি পাবেন এই সমস্যা থেকে।
স্কিনের জন্য উপকারী ঘি। এতে উপস্থিত ফ্যাটি এসিড গুলি ত্বক কে নরম ও বলিরেখা মুক্ত করে। অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ঘি ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজন বেড়ে যাবে। কিন্তু এটি আসলে ভুল ধারণা। সুপার ফুড ঘি -এর গুনাগুন জানলে আপনিও ফের আপনার খাদ্যতালিকায় রাখবেন সুস্বাদ ঘি।