সংক্ষিপ্ত
শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে তবেই আপনি কিন্তু ফিট থাকবে। দিনরাত ফিট আর ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমছে না। এমনটা যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বদল করতে হবে রাতের খাবারের সময় আর মেনু।
শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে তবেই আপনি কিন্তু ফিট থাকবে। দিনরাত ফিট আর ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমছে না। এমনটা যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বদল করতে হবে রাতের খাবারের সময় আর মেনু। তাহলেই ফল পাবেন ম্যাজিকের মত। আর এই মেনু যদি আপনি ফলো করেন তাহলে কথা দিতে পারি পুজোর আগে অপনি অবশ্যই কিছুটা হলেও রোগা হয়ে যাবেন।
প্রথমেই বলে রাখি, বেশি রাত করে কখনই ঘুমাতে যাবেন না। খুব জোর ১১টার মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। আর ঘুমাতে যাওয়ার ঘণ্টা দুই আগে অবশ্যই রাতের খাবার খাবেন। কারণ রাতের খাবার খেয়েই ঘুমাতে গেলে কখনই হজম হবে না। বাড়বে ওজন। তাই নিয়মই হল দিন বা রাত যেকোনও সময়ই ঘুমাতে যাওয়ার দুই ঘণ্টা আগে খাবার খেয়ে নেওয়া।
বেশি তেল আর মশলাদার খাবার অবশ্যই বর্জন করতে হবে। রাতের সাধারণত হালকা হওয়া জরুরি। তাহলে হজম হবে। আর ঘুমও ভাল হয়। রাতে শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই দুই গ্লাস জল খাবেন। একসঙ্গে নয়। একটু সময়ের ব্যবধান রেখে।
এবার রইল রাতের খাবারের মেনু।
মুগ ডালঃ
হলুদ মুগ ডালে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যা আপনার রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ওজন কমাতেও সহায়ক। তাই রাতের খাবারে মুগ কি ডাল বানিয়ে পান করতে পারেন।
সাবুর খিচুড়ি
সাবুদানা কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ। সাবুদানা খিচড়ি একটি হালকা খাবার যা আপনি রোজায় খান। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন রাতের খাবারে সাগু খান তাহলে সহজেই ওজন কমাতে পারবেন।
পেঁপে স্যালাদ
শেষ পাতে অবশ্যই এই খাবারটি রাখুন। উপকার পাবেন ম্যাজিকের মত। পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং গ্যাসের মতো সমস্যা দূর করে এবং এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। তাই রাতের খাবারে পেঁপে খেতে পারেন। এটি তৈরি করতে একটি পাত্রে পেঁপে, গাজর, শসার টুকরো রাখুন। এবার সয়া সস, রাইস ভিনেগার এবং পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ এবং লবণ দিন। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আপনার পেঁপের সালাদ। এছাড়া রাতে পোরিজ, ওটস, পাস্তাও বানাতে পারেন।