সংক্ষিপ্ত

অতিবৃষ্টির কারণে এবার প্রাণ গেলো ১২ জনের।  প্রচন্ড বৃষ্টিতে ভেঙে পড়লো লখনৌয়ের দিলকুশা অঞ্চলের একটি দেওয়াল। দেওয়াল চাপ পরে মৃত্যু হয় ২ টি বাচ্চা সহ আরও ১০ জনের  এমন বৃষ্টি।

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বলি লখনৌতে ১২ জন। গ্লোবাল ওরমিং এর  জেরে  পুরো বিশ্বের  জলবায়ুর ভোল বদলে গেছে। কিন্তু জলবায়ুর এমন বদল যে মানুষের উপর এমন অভিশাপ নিয়ে সেটা  ভাবেনি কেউই।  রাজধনী লখনৌতে গত ২৪ ঘন্টায়  যে পরিমান বৃষ্টি হয়েছে,  পরিসংখ্যান বলছে গত বছরগুলিতে পুরো সেপ্টেম্বর মাস জুড়েই  নাকি হয়েছিল  এমন বৃষ্টি।

অতিবৃষ্টির কারণে এবার প্রাণ গেলো ১২ জনের।  প্রচন্ড বৃষ্টিতে ভেঙে পড়লো লখনৌয়ের দিলকুশা অঞ্চলের একটি দেওয়াল। দেওয়ালটি পড়েই একেবারে   ধূলিস্যাৎ হয়ে যায়  মুহূর্তের মধ্যে। দেওয়াল চাপ পরে মৃত্যু হয় ২ টি বাচ্চা সহ রও ১০ জনের। কি হয়েছিল সেদিন ? অতিবৃষ্টিতে দেয়লের পাশে আশ্রয় নিয়েছিল ওই গ্রমের কিছু গরিব মানুষ। আর তাতেই যত বিপত্তি।  বৃষ্টি চলকালীন হুড়মুড়িয়ে  দেওয়াল ভেঙে পরে তাদের উপর। বাচতে যেখানে যাওয়  সেখানে গিয়েই বেঘোরে প্রান  দিতে হলো ১২ জনকে।  আহতও হয়েছেন বেশ কিছু মানুষ।  তাদের  উদ্ধার  করে হসপিটালে ভর্তি করেন স্থানীয় পুলিশ।  

ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই পুলিশের উদ্ধারকারী দল পৌঁছে যায় ঘটনাস্থলে।  তাদের তৎপরতয় আহত মানুষের প্রাণে বঁচে। 

মর্মান্তিক এই ঘটনায় শোকস্তব্ধ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।  তিনি ইতিমধ্যেই ঘোষনা  করেছেন যে মৃত ব্যক্তিদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টক করে দেয় হবে।  এবং আহতদের  চিকিৎসার জন্য  ২ লক্ষ টক করে দেওয়া হবে।

  
উত্তরপ্রদেশের ডেপুটি সিএম ব্রজেশ পাঠক এই ঘটনায দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং  নিহতদের পরিবারের পাশে থকর আসস দিয়েছেন।  
তিনি  টুইট করে বলেন “লখনউ ক্যান্ট অ্যাসেম্বলির অধীনে দিলকুশায় দেওয়াল ধসে বহু লোকের মৃত্যুর ঘটনায় হতবাক এবং দুঃখিত। ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে । রাজ্য সরকার হতাহতদের পরিবারকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে। প্রতিটি দুঃখে আমি শোকাহত পরিবারের পাশে আছি।”