সংক্ষিপ্ত
পুলিশের দাবি, নিহতরা নিষিদ্ধ সংগঠন মাওবাদীর সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ, তথা পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মির সহযোগী দলের সদস্য।
ছত্তিশগড়ের বস্তারের জঙ্গলে ফের মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে সাফল্য পেল নিরাপত্তাবাহিনী। কেন্দ্রীয় আধাসেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইতে ওড়িশা সীমান্ত লাগোয়া গরিয়াবান্দ জেলায় সোমবার দুই মাওবাদী গেরিলার মৃত্যু হয়েছে।
পুলিশের দাবি, নিহতরা নিষিদ্ধ সংগঠন মাওবাদীর সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ, তথা পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মির সহযোগী দলের সদস্য। তবে তাদের পরিচয় এখনও কিন্তু জানা যায়নি। সেই এলাকা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
গোপন সূত্রে মাওবাদী গতিবিধির খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ৬ জানুয়ারি ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলার অম্বেলি গ্রামের অদূরে বেদ্রে-কুতরু রোডে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি গাড়ি উড়িয়ে দেয় মাওবাদী বাহিনী।
‘ডিস্ট্রিক্ট রিজ়ার্ভ গার্ড’ (ডিআরজি) বাহিনীর আট জওয়ান এবং গাড়ির চালক ওই হামলায় নিহত হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। আর তারপরেই কেন্দ্রীয় আধাসেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মাইন-সন্ধানী যন্ত্র এনে বস্তার ডিভিশন জুড়ে ল্যান্ডমাইন এবং আইইডির খোঁজে জোরকদমে অভিযান শুরু করেছে নিরাপত্তাবাহিনী।
তারপর থেকেই কেন্দ্রীয় আধাসেনা এবং পুলিশ যৌথভাবে বস্তার জঙ্গল ও পাহাড়ঘেরা এলাকায় ধারাবাহিক তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে বলে আনা গেছে।
এদিকে পুলিশের দাবি, নিহতরা নিষিদ্ধ সংগঠন মাওবাদীর সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ, তথা পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মির সহযোগী দলের সদস্য। তবে তাদের পরিচয় এখনও কিন্তু জানা যায়নি। সেই এলাকা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।