সংক্ষিপ্ত
হায়দরাবাদ ছাড়াও বিজয়ওয়াড়া সহ বিভিন্ন জায়গায় খাবার পরিবেশন করা হয়েছে। বিভিন্ন মসজিদ ও দরগা কমিটিগুলো প্রত্যেকের জন্য বেশ কয়টি মসজিদ ও দরগাতে দরিদ্রদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল।
বৃহৎ আকারের রান্না ঘর। যেখানে প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে লক্ষাধিক মানুষের খাবার। লক্ষ লক্ষ ক্ষুধার্ত মানুষের আহার নিবারনের জন্য পবিত্র মাজারে তৈরি হচ্ছে খাবার।
এখন মিলাদ উন নবীর জন্য, নবী মোহাম্মদের জন্মদিন, মসজিদ ও দরগাহ কমিটি সকল ধর্মের লোকদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হল।
হায়দরাবাদে অনুষ্ঠিত আমার মসজিদ পরিদর্শন করুন প্রোগ্রামের দ্বিতীয় পর্ব। পূর্ববর্তী অনুষ্ঠানে, সমস্ত ধর্মের লোকদের জন্য বেশ কয়েকটি মসজিদ খোলা হয়েছিল। এখন তারা মিলাদ উন নবীর অংশ হিসেবে খাবার পরিবেশন করছে। হায়দরাবাদ ছাড়াও বিজয়ওয়াড়া সহ বিভিন্ন জায়গায় খাবার পরিবেশন করা হয়েছে। বিভিন্ন মসজিদ ও দরগা কমিটিগুলো প্রত্যেকের জন্য বেশ কয়টি মসজিদ ও দরগাতে দরিদ্রদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল।
এই প্রসঙ্গে সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, লোকেরা জালিবায়-ই-নাবাত দিয়ে তাদের উপবাস ভঙ্ক করতে। কাবাব ও ফুক্কা, বার্লি, চিনি, কিশমিশ, ভেষজ ও মশলা দিয়ে তৈরি এই পদ। মিষ্টি আলু ব্যবহার করা হয় এই পদে। গোলাপ জলের ব্যবহার করা হয় এই পদ তৈরিতে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর মিলাদ উন নবী পালিত হয়।হাদরাবাদের মুসলিম ধর্মীয় নেতারা ২৮ সেপ্টেমবর গণেশ বিসর্জনের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে ২৩ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মিলদ উন নবী সম্পর্কিত পাবলিক ইভেন্ট করার সিদ্ধান্ত নিন। ইভেন্টের অংশ হিসেবে দরগা ও মসজিদগুলো ২৩ থেকে ২৭ সেটেম্বর পর্যন্ত মসজিদে খাবার আয়োজন করা হয়।
সাতটি দেশের সংগঠন এই ইভন্টে অংশ নিয়েছে। আমেরিকা, ইংল্যাম্ড, কানাডা, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিল।
এদিন হারয়দারবাদের ২০টির বেশি মসজিদ এই কর্মসূচী গ্রহণ করে। মসজিদে খাবারের আয়োজন করেছিল। মাজহার হোসেন বলেন, মিলাদ উন নবী উৎসবে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। তেমনই বৃদ্ধাশ্রমে থাকার ব্যবস্থা করে, স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করে, বস্তির শিশুদের খাবার প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়।
আরও পড়ুন
Karnataka bandh: সপ্তাহান্তে স্তব্ধ কর্ণাটক, বন্ধ স্কুল, কলেজ, শুনশান রাস্তাঘাটও
Manipur news: থামছে না উত্তেজনা, মণিপুরে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হামলার চেষ্টা জনতার