সংক্ষিপ্ত

  • উত্তরাখণ্ড সীমান্তেও চিনের সক্রিয়তা বাড়ছে 
  • বসানো হয়েছে ক্যামেরা 
  • আপগ্রেড করা হয়েছে ডিভাইস
  • চিনা ফৌজের সংখ্যাও বাড়ান হয়েছে 
     

লাদাখ সীমান্ত ক্রমশই সক্রিয় হচ্ছে ভারত ও চিনা সেনা। কিন্তু পূর্ব লাদাখের বিস্তীর্ণ  প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার মধ্যেই বর্তমানে আর সীমাবদ্ধ নেই সীমান্ত উত্তাপ। লাদাখ ছাড়িয়ে আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওপর বেজিং নদরদারী বাড়িয়েছে বলেই গোয়েন্দা সূত্রে খবর। 

বৃহস্পতিবার গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে লাদাখ সীমান্ত ভারত ও চিনা সেনাদের মধ্য়ে সংঘর্ষের পর থেকেই সি জিংপিং প্রশাসন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওপর নজরদারী বাড়িয়েছে। তাই ভারতেও সেই দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি বলেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

উল্কার মধ্যেই করোনাভাইরাস ছিল বলে দাবি বিক্রমসিংহের, মহাজাগতিক উৎসের তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের ...

সূত্রের খবর, চিন উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার বড়হোটির সীমান্তের ঠিত অন্যপ্রান্ত সংলগ্ন  টুন জুন লা এলাকায় নজরজদাবি ব্যবস্থাকে রীতিমত উন্নত করেছে। বড়েহাটি থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে টুন জুন লা। আর সেই এলাকায় সমস্ত ডিভাইসগুলিকে ইতিমধ্যেই আপগ্রেড করেছে চিন। 

সকাল থেকেই নাজেহাল জিমেলের গ্রাহকরা, সমস্যা সমাধানে তৎপর বলে জানাল গুগুল ...

গোয়েন্দা সংস্থাসূত্রের খবর চিন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরতে পারে এমন দুটি ক্যামেরা বসিয়েছে। এই এলাকায় বেশ কয়েকটি খুঁটি স্থাপন করা হয়েছে। লালফৌজ সেখানে সৌরপ্যানেল ও ইউন্ডমিল তৈরি করতে চাইছে বলেই সূত্রের খবর। গোয়েন্দা সূত্রের খবর নজরদারির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি সীমান্তলাগোয়া এলাকায় নির্মাণ কাজও শুরু হয়েছে। গোয়েন্দাসূত্রে খবর ২-১২ সালে টুন জুন লাতে একটি নজদারি সিস্টেম ইনস্টল করেছিল চিন। চলতি বছর জুন মাসে তা আপগ্রেড করা হয়েছে। আর গোয়েন্দারা জানিয়েছে,একটি ক্যামেরা এমনভাবে ফিট করা হয়েছে যাতে স্পষ্ট হয়ে যায় যে পিপিলস লিবারেশন আর্মির সদস্যরা ভারতীয় সেনাদের সম্পূর্ণ গতিবিধির ওপর নজর রাখতে পারে। 

স্বামীহারা মা বিয়ে করছেন নিজের পুত্রকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া এই খবর কি সত্যি ...

আগেই সেনাবাহিনী সূত্রে পাওয়া তথ্য থেকে জানা গিয়েছিলেন মায়ানমার সীমান্তেও সক্রিয় হয়েছে চিনের পিপিলস লিবারেশন আর্মির সদস্যারা। আর সেখানে বসান হয়েছে একটি রেডার। আর যারমাধ্যমে হুইলার বা কালাম দ্বীপ আর অসমের তেজপুর এয়ারবেসের দিকে নজর রাখতে পারে চিনা সেনা।