সংক্ষিপ্ত

আবারও বার্ড ফ্লুয়ের চোখ রাঙানী। ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ডের রাঁচির এক পোলট্রি খামাড়ে মিলেছে এই রোগের সংক্রমণ।

আবারও বার্ড ফ্লুয়ের চোখ রাঙানী। ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ডের রাঁচির এক পোলট্রি খামাড়ে মিলেছে এই রোগের সংক্রমণ। তাই দুশ্চিন্তা বেড়েছে পশ্চিমবঙ্গেও। রাঁচির ওই খামাড়ে প্রায় ৪০০০ মাখি মারা হয়েছে। নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে প্রায় কয়েক'শ ডিম।

এভিয়ান ফ্লু ছড়িয়ে পড়ার জায়গা থেকে ১ কিলোমিটার এলাকায় মুরগি, পাখি ও ডিম বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমনকী খামারে অবশিষ্ট হাঁস-মুরগিও মেরে ফেলা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বার্ড ফ্লু বা অ্যাভিয়ান ফ্লু ভাইরাসের সংক্রমণ হলে একটি বিশেষ পদ্ধতি মেনে প্রাণীদেহ ও বর্জ্য নিষ্কাশন করতে হয়। সেই স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর মেনেই এই মুরগি ও ডিমগুলিকে স্থানান্তর করা হবে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত মুরগির মাংস এবং ডিম বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে। জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা সংক্রমিত এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরিস্থিতির খোঁজ নেবেন।

গত কয়েক মাস ধরেই ভয়ংকর ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে বার্ড ফ্লু। শুধু মুরগী নয় বার্ড ফ্লুয়ের সংক্রমণ মিলেছে গরু দুধেও। দুধে এই রোগ দেখা দেওয়া দুশ্চিন্তায় পড়েছে গোটা বিশ্ব। ১৯৯৬ সালে প্বারথম এইচ৫এন১ ভাইরাসের খোঁজ পাওয়া যায়। চলতি বছরের মার্চ মাসেও গরু-ছাগলের দেহে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।