সংক্ষিপ্ত

  • ভারতের দিকে তীক্ষ্ম নজরদারি চালাচ্ছে চিন
  • কাজে লাগান হচ্ছে মায়ানমার সীমান্তকে 
  • বসানো হয়েছে একটি রেডার
  • সর্বক্ষণ চলছে লাল ফৌজদের নজরদারী

লাদাখ সীমান্ত উত্তাপ এখনও পর্যন্ত একটুও কমেনি। একের পর এক সামরিক বৈঠক হলেও চিন সংঘর্ষপূর্ণ স্থানগুলি থেকে সেনা সরাতে নারাজ। এই অবস্থায় একটি সূত্র থেকে পাওয়া খবরে জানা যাচ্ছে ভারতের বেশ কয়েকটি সৈন্যঘাঁটির ওপর নিয়মিত পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে চিন। সূত্রটি জানাচ্ছে মায়ানমার সীমান্তবর্তী ইউনান প্রদেশের রুইলি কাউন্ট থেকে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির ওপর নজরদারি রাখা হচ্ছে। আর তার জন্য বসানো হয়েছে রেডার ও একাধিক যন্ত্রপাতি। প্রয়োজনে যাতে ব্যালাস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র ব্যবহার করতে পারে তারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে চিনের পিপিলস লিবারেশন আর্মির নজরে রয়েছে ডাঃ আব্দুল কালাম দ্বীপ। এটি আগে হুইলার দ্বীপ নামে পরিচিত ছিল। এই দ্বীপটি ভারতের মিসাইল পরীক্ষার অন্যতম কেন্দ্র। একই সঙ্গে তেজপুর বিমান বন্দরের দিকেও চিনাদের নজর রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এটি ভারতীয় বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখানে সুখোইসহ একাধিক যুদ্ধবিমান থাকে। সম্প্রতি ভারতীয় বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে জানান হয়েছিল ১৭০ কিলোমিটারের মধ্যে সবরকম প্রতিকূলতা মোকাবিলা করতে সক্ষম তেজপুর এয়ারবেস। 

চক্ষু বিশেষজ্ঞ আইএস জঙ্গি এনআইএ-র জালে, সন্ত্রাসবাদীদের জন্য তৈরি করছিল বিশেষ অ্যাপ ..

চিনের পাশাপাশি পাকিস্তানের দিকেও নজর, সীমান্তে টহল দিচ্ছে তেজস যুদ্ধ বিমান ...

সূত্রের খবর নজরদারী চালানোর জন্য মায়ানমার সীমান্ত থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে একটি রেডার বসানো হয়েছে। ২০১৮ সালে ওই এলাকায় একটি রোডার স্টেশন স্থাপন করা হলেও সূমান্তবর্তী এলাকায় একতদিন কোনও রেডার বসানো হয়নি। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে এই রেডারটির মাধ্যমে হুইলার দ্বীপ ও তেজপুর বিমানঘাঁটিতে নজর রাখছে চিনারা। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে এই রেডারটির মাধ্যমে ১৫০০ কিলোমিটার এলাকায় নজরদারী চালান যায়। তাইওয়ানের স্পেশ লঞ্চ কেন্দ্র থেকেই এই রেডারটির দূরত্ব তার নির্দেশ দেয়। রেডারের অবস্থানটি চিনের ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমগুলি নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করা হয় বলেও মনে করেছেন সেনা বাহিনীর কর্তারা। 

করোনা স্বাস্থ্য বিধিকে উড়িয়ে দিয়ে উহানে ওয়াটার পার্টি, মাস্ক নেই, নেই নিরাপদ দূরত্ব ...