সংক্ষিপ্ত
বিজেপির জেলা সভাপতি ভূপেন্দ্র সিং ও তাঁর সঙ্গে থাকা দলীয় নেতা কর্মীরাও তাঁর সঙ্গে দৌড় লাগান। যদি না দৌড়াতেন তাহলে মনোনয়ন দাখিল করা হত না।
অবাককাণ্ড উত্তর প্রদেশে। শেষে কিনা নির্বাচনে লড়াইয়ের জন্যই ছুট লাগাতে হল প্রার্থীকে। কারণ নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার পথে। তাই ছুট লাগালেন বিজেপি প্রার্থী শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠী। মনোনয়ন দাখিলের দন্য প্রায় ১০০ মিটার দৌড়াতে হয়েছিল।
উত্তর প্রদেশের দেওরিয়ার বিজেপি প্রার্থী শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠি। বৃহস্পতিবার ছিন মনোয়ন দাখিলের শেষ দিন। বিকেল ৩টে পর্যন্ত ছিল মনোনয়ন দাখিলের সময়সীমা। কিন্তু মনোনয়ন দাখিলের আগেই একটি জনসভায় ছিলেন ত্রিপাঠী। সেখানে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য। অনুষ্ঠান শেষ হয়েই দেরী হ। তারপরই ৫৪ বছরের বিজেপি প্রার্থী রীতিমত ছুট লাগালেন মনোনয়ন দাখিল করতে। কিন্তু দৌড় যদি না দিতেন তা হলে কী হত!দেখুন সেই ভিডিওঃ
বিজেপির জেলা সভাপতি ভূপেন্দ্র সিং ও তাঁর সঙ্গে থাকা দলীয় নেতা কর্মীরাও তাঁর সঙ্গে দৌড় লাগান। যদি না দৌড়াতেন তাহলে মনোনয়ন দাখিল করা হত না। কারণ শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠি মনোনয় দাখিলের জন্য মাত্র ১৫ মিনিট সময় পেয়েছিলেন।
মনোনয়ন দাখিল করে ত্রিপাঠী বলেন, কলেজে একবার রানার হয়েছিলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, তাঁর জন্য একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানের পরই মিছিল থেকে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়েছিল.কথা হয়েছিল। তাই আসতে দেরি হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, আইআইটিতে তিনি তাঁর কলেজের দিনগুলিতে এমন ছোটাছুটি করতেন। সেই দিনগুলির কথাই এদিন মনে পড়ছে তাঁর।
শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠী তাঁর পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম যিনি রাজনীতি করছেন। তবে এই প্রথম তিনি ভোটে লড়ছেন। তাঁর বাবা, প্রকাশ মণি ত্রিপাঠি, ১৯৯৬ সালে দেওরিয়া থেকে লোকসভার সদস্য ছিলেন, তাঁর দাদা, সুরত নারায়ণ মণি ত্রিপাঠি, একজন আইএএস অফিসার এবং উত্তরপ্রদেশের আইনসভার সদস্য ছিলেন।