সংক্ষিপ্ত
ভারতে চলে এক মাঙ্কি পক্স। সম্প্রতি একটি কেস নিয়ে বারবার চর্চা হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়ে দিল যে, তারা একটি কেস চিহ্নিত করেছে। যেটি ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি সংক্রমণ হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়েছে।
ভারতে চলে এক মাঙ্কি পক্স। সম্প্রতি একটি কেস নিয়ে বারবার চর্চা হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়ে দিল যে, তারা একটি কেস চিহ্নিত করেছে। যেটি ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি সংক্রমণ হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়েছে।
ল্যাবরেটরি পরীক্ষায় দেখা গেছে, সেই রোগীর দেহে পশ্চিম আফ্রিকান ক্লেড-২ এর মাঙ্কি পক্স ভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তরফ থেকে রিপোর্ট করা হয়েছে যে, ভাইরাসের ক্লেড-১ ভাইরাস।
প্রসঙ্গত, যে রোগীর দেহে এই ভাইরাসের সংক্রমণ মিলেছে, তিনি একজন যুবক। যিনি সম্প্রতি অন্য একটি দেশ থেকে ভ্রমণ করে সবে ফিরেছেন। তাঁর দেহেই এই ভাইরাসটির উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। বর্তমানে তাঁকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, ঐ ব্যক্তি ক্লিনিক্যালি স্থিতিশীল আছেন। এখনও পর্যন্ত কোনওরকম বড় ধরনের অসুস্থতা কিংবা কোমরবিডিটির লক্ষণ তাঁর মধ্যে দেখা যায়নি।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২০২২ সালের জুলাই মাস থেকে ভারতে রিপোর্ট করা ৩০টি কেসের মতো এটিও একটি। কিন্তু এই ভাইরাসটি যে আসলেই মাঙ্কি পক্সের ভাইরাস, তা এখন কার্যত নিশ্চিত। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রক আশ্বস্ত করেছে যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং নিবিড়ভাবে সেই ব্যক্তির উপর পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
তবে সন্দেহ যেটা হচ্ছিল, শেষ অবধি সেটিই হল। ভারতে এক যুবকের দেহে সন্দেহজনক মাঙ্কি পক্সের জীবাণু পাওয়া গেল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক আগেই তাঁকে একটি বিশেষ হাসপাতালে পৃথকভাবে রেখেছিল এবং তাঁর দেহের বিভিন্ন নমুনার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা শুরু করেছিল।
সম্প্রতি সেই যুবক আফ্রিকার মাঙ্কি পক্স অধ্যুষিত একটি দেশেই সফর করেছিল বলে জানা গেছে। আর এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়ে দিল যে, তারা এই কেসটিকে মাঙ্কি পক্স হিসেবেই চিহ্নিত করেছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।