সংক্ষিপ্ত

ডাঃ ভূষণ জাতীয় স্বাস্থ্য বিভাগে প্রধান প্রশাসকের দায়িত্ব সামলেছেন তাঁর কর্মজীবনে।১৯৮৩ ব্যাচের আইএএস ছিলেন তিনি।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত টেকি পরাগ আগরওয়ালের টুইটার সিইও-র পদে উন্নীত হওয়ার খবরে শুভেচ্ছা বন্যা বইছে গোটা সোশ্যাল মিডিয়া জুড়েই। এদিকে পরাগের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত টুইট করে তাঁর নিজেরই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মুম্বই। এখান থেকেই নিজের স্বপ্ন পূরণের প্রথম ধাপ শুরু করেন তিনি। শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বরাও। এরই মাঝে পরাগকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে টুইট করতে দেখা গেল প্রাক্ত বিখ্যাত ভারতীয় আমলাকে। যা নিয়ে নতুন করে হইচই শুরু হয়েছে নেটপাড়ায়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তাঁর এই কৃতিত্বে গর্বিত গোটা দেশ৷ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নেতৃত্বদানের ক্ষেত্রে আবারও আস্থা অর্জন করলেন আর এক ভারতীয়। এদিকে গোটা বিশ্বেই ক্রমেই দাপট বাড়ছে ভারতীয় টেকিদের। এতদিন মাইক্রোসফটের সত্য নাদেল্লা এবং গুগলের সুন্দর পিচাইয়ের নাম তো জানাই ছিল। এবার সেই তালিকায় নবতম সংযোগজন পরাগ। দুদিন পদত্যাগ করেছেন প্রাক্তন সিইও জ্যাক ডর্সি। মাত্র ৩৭ বছর বয়স পরাগের। বিশ্বজুড়ে সেরা ৫০০টি সংস্থার সিইওদের মধ্যে তিনিই সর্বকনিষ্ঠ। আর সেকথা মাথায় রেখেই টুইট করতে দেখা গেল প্রাক্তন শীর্ষ আমলা ডঃ ইন্দু ভূষণকে।

আরও পড়ুন-জয়েন্ট দিতে গিয়ে শুরুতেই মন খারাজ হয়েছিল পরাগের, কারণ জানলে অবাক হবেন

ওই টুইটেই পরাগের একটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। যেখানে এক সদ্যজাতকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন পরাগ। আর তা নিয়েই বর্তমানে শুরু হয়েছে জোরদার চর্চা। যেখানে তিনি লেখেন, "একটি S&P500 কোম্পানির সর্বকনিষ্ঠ সিইও হওয়ার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন পরাগ। একটি অত্যন্ত সফল এবং স্মরণীয় ভবিষ্যতের জন্য আমার সমস্ত শুভকামনা এবং আশীর্বাদ রইল। তুমি এই ছবিতে আমার নাতিকে ঠিক যেভাবে শক্ত হাতে ধরে রয়েছ তেমনি আপনি টুইটারের জটিল জগতেও নেভিগেট করো। জটিলতা দূর করো।" যদিও টুইটটি পরবর্তীতে মুছে ফেলা হয় বলে জানা যায়। যা নিয়ে একাধিক জল্পনা শোনা যায় বিভিন্ন মহলে। যদিও মূল খবরের সত্যতা যাচাই করেনি এশিয়ানেট নিউজ বাংলা।

আরও পড়ুন-প্রাক্তনীর সাফল্যে উচ্ছ্বসিত IIT মুম্বাই, শুভেচ্ছা বার্তা ছোটবেলার শিক্ষকদের

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ডাঃ ভূষণ জাতীয় স্বাস্থ্য বিভাগে প্রধান প্রশাসকের দায়িত্ব সামলেছেন তাঁর কর্মজীবনে।১৯৮৩ ব্যাচের আইএএস ছিলেন তিনি। এদিকে সোমবার এক বিবৃতিতে সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন টুইটারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডর্সি। তিনিই পরবর্তী সিইও হিসাবে পরাগের নাম ঘোষণা করেন। একইসাথে পরাগকে অভিনন্দন জানিয়ে ডর্সি টুইট করে লিখেন, ‘টুইটারের সিইও হিসেবে আমি পরাগকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করি। গত ১০ বছর ধরে ওর কাজ সবকিছু বদলে দিয়েছে। এবার সময় হয়েছে ওর নেতৃত্ব দেওয়ার’