Hafiz Saeed: হাফিজ সইদের নির্দেশেই পহেলগাঁও জঙ্গি হামলা? সামনে এল ভয়ঙ্কর তথ্য
Hafiz Saeed link at Pahalgam terror attack : পহেলগাঁও জঙ্গি হামলায় তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই স্পষ্ট হচ্ছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা যোগ। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান হামলার মূল ষড়যন্ত্র ২৬/১১ মুম্বই হামলার ষড়যন্ত্রী হাফিজ সইদ।

পহেলগাঁও হামসায় যুক্ত হাফিজ সইদ
পহেলগাঁও জঙ্গি হামলায় তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই স্পষ্ট হচ্ছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা যোগ। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান হামলার মূল ষড়যন্ত্র ২৬/১১ মুম্বই হামলার ষড়যন্ত্রী হাফিজ সইদ।
হামলায় যুক্ত
পহেলগাঁও হামলায় যুক্ত কাশ্মীরের দীর্ঘ দিন ধরে সক্রিয় থাকা নিষিদ্ধ সংগঠন দ্যা রেজিস্ট্যন্স ফ্রন্ট (TRF)। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী হামলার দায়ও নিয়েছিল তারা।
TRF সক্রিয়
নিরাপত্তা সংস্থাগুলি তথ্য অনুযায়ী TRF সবথেকে বেশি সক্রিয় সোনমার্গ, বুটা পাথরি ও গান্ডারবালের মত দুর্গম এলাকাগুলিতে।
প্রধান অভিযুক্ত
এখনও পর্যন্ত তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত হাশিম মুশা। সে TRF-এর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। আবার লস্করের সঙ্গেও যোগাযোগ রয়েছে।
সরাসরি পাকিস্তান যোগ
সূত্রের খবর TRF-এর এই মডিউলটি সরাসরি হাফিজ সইদ ও তার সহকরী সইফুল্লার নিয়ন্ত্রণাধীনে কাজ করেছ। দুই মাথায় পাকিস্তানে বসে এই মডিউলটি পরিচালনা করে।
পাক সেনা বাহিনীর সাহায্য
গোয়ান্দা সংস্থা সূত্রের খবর এই মডিউলটি লস্করের আদর্শ মেনে চলে। তবে শুধু আদর্শ নয়, পাশাপাশি পাকিস্তান সেনা বাহিনীর সঙ্গেও যোগাযোগ রয়েছে। পাক সেনাবাহিনীর থেকে এরা অর্থ আর অস্ত্র সাহায্য় পায়। পাক সেনা বাহিনী এদের প্রশিক্ষণ দেয়। আইএসআই-এই মডিউলের সঙ্গে ঘনিষ্টভাবে যোগাযোগ রাখে।
সংগঠনের সদস্যদের অবস্থা
এই সংগঠনের অধিকাংশ সদস্যই পাকিস্তানের বাসিন্দা। কাশ্মীরের স্থানীয় বাসিন্দারাও রয়েছে। অধিকাংশ সদস্যই আত্মগোপন করে থাকে। যাদের অনেকের সম্পর্কে গোয়ান্দারা এখনও পুরোপুরি তথ্য জোগাড় করতে পারেনি।
পাকিস্তানে যাতায়াত
সূত্রের খবর, এই মডিউলের সদস্যদের চোরাপথে পাকিস্তানে যাতায়াত রয়েছে। লস্করের নির্দেশেই এরা সব কাজ করে থাকে।
সাইফুল্লার মত
পহেলগাঁও হামলার পরের দিনই জঙ্গি হামলার দায় পুরোপুরি উড়িয়ে দিলেন লস্কর প্রধান সইফুল্লা খালিদ। জানিয়েছেন, 'সব ভারতের নাটক।'
গোয়েন্দা সূত্র
ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রের খবর পহেলগাঁও হামলার মাস্টার মাইন্ড সইফুল্লা। তার নির্দেশে বৈসরন উপত্যকায় পাঁচ থেকে ছয় জন জঙ্গি হামলা ভরদুপুরবেলায় হামলা চালিয়েছিল। গোটা ঘটনার পরিকল্পনাও পাকিস্তানে বসে তিনি করেছিলেন।

