সংক্ষিপ্ত

হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে। যার মধ্যে ট্রেন্ডের কথা বললে ৩৬টি আসন বিজেপির ঝুলিতে যেতে দেখা যায়। একটু পিছিয়ে থাকলেও কংগ্রেসও এগিয়ে রয়েছে ৩২টি আসনে। এখন সবার চোখ আম আদমি পার্টির আসনের দিকে।

হিমাচল প্রদেশে বিজেপি ও কংগ্রেস দুই দলই কড়া টক্করে নেমেছে। সকাল দশটা পর্যন্ত ভোটগণনার ট্রেন্ড বলছে খেলা ৫০-৫০ চলছে। এখনও পর্যন্ত বিজেপি ৩৫টি আসনে এগিয়ে থাকলেও কংগ্রেস ৩২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। ভোট গণনার ট্রেন্ড থেকে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান যে স্বতন্ত্র বা ইন্ডিপেনডেন্ট বিধায়করা রাজ্যে সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চলেছেন। এখানে উল্লেখ্য যে হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি আসন রয়েছে। বর্তমানে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। কিন্তু রাজ্যের ইতিহাস হলো কোনো দলই দুইবারের মেয়াদে একটানা সরকারে থাকেনি। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের হিসেব পাল্টে যেতে বেশি সময় নাও লাগতে পারে।

হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে। যার মধ্যে ট্রেন্ডের কথা বললে ৩৬টি আসন বিজেপির ঝুলিতে যেতে দেখা যায়। একটু পিছিয়ে থাকলেও কংগ্রেসও এগিয়ে রয়েছে ৩২টি আসনে। এখন সবার চোখ আম আদমি পার্টির আসনের দিকে। আপ কি হিমাচলের মাটিতে কিছু কারিশমা দেখাতে পারবে? এমনটা হলে ত্রিশঙ্কু বিধানসভার দিকে গড়াতে পারে হিমাচলের ভাগ্য। তবে স্বতন্ত্র আসন ছাড়া যে কোনো দলের একার পক্ষে সরকার গঠন করা কঠিন বলেই মনে হচ্ছে। কারণ প্রধান দুই দলেই জোর লড়াই দেখা যাচ্ছে।

বেলা দশটা পর্যন্ত পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, ভারতীয় জনতা পার্টি বর্তমানে ৩৬টি আসনে এগিয়ে রয়েছে, আর কংগ্রেস ৩২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। তিনটি আসনে অন্যদের দেখা যেতে পারে। যা এই নির্বাচনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ভিআইপি আসনের কথা বললে, মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর সিরাজ বিধানসভা থেকে প্রায় ১৪ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।

হিমাচলের ৬৮টি আসনে ৪১২ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ চলছে আজ। সকাল ৮টা থেকে ৬৮টি বিধানসভা আসনে ভোট গণনা চলছে। প্রাথমিক প্রবণতা অনুসারে, বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে কঠিন লড়াই দেখা যাচ্ছে। যদিও প্রাথমিক প্রবণতায় আম আদমি পার্টির খাতাও খোলা হয়নি। জেনে রাখা ভালো হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন ২০২২ এক দফায় ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল। রাজ্যের ৬৮টি আসনে প্রায় ৬৬ শতাংশ ভোট হয়েছে। মোট ৫৫,৯২,৮২৮ ভোটারের মধ্যে ২৮,৫৪,৯৪৫ জন পুরুষ, ২৭,৩৭,৮৪৫ জন মহিলা এবং ৩৮ জন তৃতীয় লিঙ্গ ভোটার।