সংক্ষিপ্ত
মোদী ২০১৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী হন, এর পরে ২০১৯ সালে, তিনি আরও বড় মার্জিনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন, তারপর থেকে তিনি ক্রমাগত দেশ পরিচালনা করে চলেছেন
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট শেষ হল। এবার ৪০০ পার করার স্লোগান দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। বিজেপির দাবি, তৃতীয়বারের মতো আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী মোদী উত্তরপ্রদেশের বারাণসী লোকসভা আসনের সাংসদ। তিনি বারাণসী থেকে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মোদী ২০১৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী হন, এর পরে ২০১৯ সালে, তিনি আরও বড় মার্জিনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন, তারপর থেকে তিনি ক্রমাগত দেশ পরিচালনা করে চলেছেন। এর আগে, তিনি ২০০১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত টানা তিনবার গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। এমতাবস্থায়, জানেন কি কত সম্পত্তির মালিক প্রধানমন্ত্রী মোদী?
কত সম্পত্তি আছে প্রধানমন্ত্রী মোদীর?
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বার্ষিক ২০ লাখ টাকা বেতন পান। এ ছাড়া বেতনের পাশাপাশি দৈনিক ভাতা, এমপি ভাতাসহ আরও অনেক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। এই পরিপ্রেক্ষিতে, প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রতি মাসে প্রায় ২ লক্ষ টাকা বেতন পান।
২০২২ সালে PMO-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদীর মোট সম্পদের পরিমাণ ২.২৩ কোটি টাকা। ২০২২ সালের ৩১শে মার্চ পর্যন্ত, প্রধানমন্ত্রীর মোট ২,২৩,৮২,৫০৪ টাকার সম্পদ রয়েছে যা বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা রয়েছে। এই টাকা মুখ্যমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর বেতনের অংশ।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর বেশিরভাগ টাকাই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গান্ধী নগর শাখায় ফিক্সড ডিপোজিট। যার উপর তারা ভাল পরিমাণ সুদও পান, যার কারণে তাদের টাকা সময় সময় বাড়তে থাকে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর কোনো স্থাবর সম্পত্তি নেই বা তার নামে কোনো বাড়িও নেই। প্রধানমন্ত্রীর নিজের ব্যক্তিগত গাড়িও নেই। এমনকি কোনো বন্ড, শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডেও বিনিয়োগ করেননি প্রধানমন্ত্রী মোদি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে চারটি সোনার আংটি রয়েছে যার দাম দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। গুজরাটের গান্ধীনগর সেক্টর ১-এ প্রধানমন্ত্রী মোদীর পরিবারের ৩৫৩১ বর্গফুট জমি ছিল, যার উপর পরিবারের চার সদস্যের মালিকানা অধিকার ছিল, যা তারা দান করেছেন।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।