সংক্ষিপ্ত
- সম্ভবত আগামী বছর গোড়াতে হাতে আসতে পারে প্রতিষেধক
- করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক বিলিতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার
- এখন থেকে পরকল্পনা গ্রহণ করতে শুরু করেছে
- বরাদ্দ করা হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক যাতে দ্রুত দেশের সকল মানুষের মধ্যে বন্টন করা যায় সেদিকে যথেষ্ট তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। একটি সূত্র জানাচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশের মানুষের টিকা করণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৫০০ বিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ হাজার কোটি টাকা ধার্য করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশাসন ১৩০ কোটি ভারতীয় টিকা করণের জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ পিছু ৬-৭ ডলার ব্যায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর সেইমত অর্থ বরাদ্দ করেছে। একটি সূত্র বলছে চলতি আর্থিক বর্ষ অর্থা ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। আগামী দিনে প্রতিষেধক বন্টনে আর্থিক সমস্যা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না বলেও জানান হয়েছে।
দুর্গাপুজো উদ্বোধনে নাম না করে মমতাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন মোদী, মহিলাদের পাশে থাকার বার্তা
লাদাখ চিনের অংশ, এজাতীয় জিও ট্যাগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্যুইটারকে কড়া চিঠি লিখল ভারত ...
ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ভরত প্রতিটি জনগণের জন্য ২টি করে ইনজেকশন বরাদ্দ করেছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে করোনাভাইরাস প্রতিষেধকের দুটি ডোজই জীবাণু নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকর হবে। আর সেই জন্য প্রতি ব্যক্তির জন্য দুটি করে ইনজেকশন বরাদ্দ করা হচ্ছে। পাশাপাশি স্টোরেজ, পরিবহন আর পরিকাঠামোর মতো পরিষেবার জন্য আদালাত জনে জন প্রতি ২-৩ ডলার ধার্য করা হয়েছে। তবে অর্থ মন্ত্রকের তরফ থেকে এবিষয়ে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মঙ্গলবারই জানিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব করোনাভাইরাসের প্রতিষেধ দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবে তার সরকার।স্বাস্থ্য মন্ত্রী আগেই জানিয়েছেন আগামী বছর গোড়ার দিকে করোনার প্রতিষেধক হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই একগুচ্ছ পদক্ষেপ করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকার সংস্থার পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগও গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। দিন কয়েক আগেই সেরাম কর্তা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন দেশের প্রতিটি মানুষের টিকাকরণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে ৮০ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে হবে।