ইসরোর নতুন চেয়ারম্যান হলেন ড. ভি নারায়ণন, এই কৃতী বিজ্ঞানীকে চিনে নিন
- FB
- TW
- Linkdin
ভারত মহাকাশ গবেষণার শুরু থেকেই অবদান রাখছেন তামিলনাড়ুর বিজ্ঞানীরা
মহাকাশ গবেষণায় ভারত উন্নত দেশগুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে নানা সাফল্য অর্জন করেছে। ইসরোর সাফল্য বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। এই সাফল্যের পেছনে তামিলদের অবদান অনস্বীকার্য। এপিজে আবদুল কালাম থেকে শুরু করে অনেক তামিল ব্যক্তিত্ব এই ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন।
চন্দ্রযান-সহ ইসরোর বিভিন্ন প্রকল্পে তামিলনাড়ুর বিজ্ঞানীদের বড় অবদান আছে
মায়িলস্বামী আন্নাদুরাই, 'চন্দ্রযান-১', 'মঙ্গলযান' প্রকল্পের পরিচালক ছিলেন। এন. বলরমতি, ২০১১ সালে জিৎস্যাট-১২ প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। কে. শিবান, একজন তামিল মাধ্যমের ছাত্র, ইসরোর প্রধান হয়েছিলেন। তাঁর কার্যকালেই প্রথম চন্দ্রযান চাঁদে পাঠানো হয়েছিল। বনিতা মুথাইয়া চন্দ্রযান-২ প্রকল্পের পরিচালক ছিলেন।
ইসরোর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অনেক বাঙালি যেমন আছেন, তেমনই তামিলরাও আছেন
নিগার শাজি সূর্য অনুসন্ধানের আদিত্য-এল ১ প্রকল্পের পরিচালক ছিলেন তামিলনাড়ুর এক বিজ্ঞানী। এই মহাকাশযান চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছে ভারতকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাইয়ে দিয়েছে। এবার ইসরোর নতুন প্রধান হিসেবে আরও এক তামিল ব্যক্তিত্ব ভি. নারায়ণনকে নিয়োগ করা হয়েছে।
মহাকাশ গবেষণায় ৪ দশকের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নারায়ণন ইসরোর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে কাজ করেছেন
ইসরোর নতুন চেয়ারম্যান নারায়ণন আগামী ১৪ জানুয়ারি এই দায়িত্বভার নেবেন। কন্যাকুমারী জেলার বাসিন্দা নারায়ণনের মহাকাশ গবেষণায় ৪০ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ইসরোর গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলিতে যেমন আদিত্য এল ১, জিএসএলভি এমকে ৩, চন্দ্রযান ২ এবং ৩ প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
লিকুইড প্রপালশন সিস্টেম সেন্টারের পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন নারায়ণন
বর্তমানে ভি. নারায়ণন লিকুইড প্রপালশন সিস্টেম সেন্টারের পরিচালক হিসেবে ৬ বছর ধরে কাজ করছেন। এর আগে কন্যাকুমারীর শিবান ইসরোর প্রধান ছিলেন। এবার আবার একজন তামিল ব্যক্তিত্ব ইসরোর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।