সংক্ষিপ্ত
বিপুল সংখ্যক মানুষ সরয়ু তীরে পৌঁছে আরতিতে অংশ নিচ্ছেন। সেখানে প্রদীপ দানের পাশাপাশি পবিত্র জলও বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন মানুষ। ভক্তদের মুখে একটাই কথা, প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান শীঘ্রই শেষ করা হোক এবং তাঁদের মূর্তি দর্শন করা হোক।
অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে এশিয়ানেট টিম সেখানে গিয়ে প্রস্তুতির খবর তুলে ধরছে পাঠকদের সামনে। প্রস্তুতিকালে সরযূ নদীর তীরে এক মনোরম দৃশ্য তৈরি হয়েছে। মাত্র ২০ দিন বাকি রামমন্দির উদ্বোধনের। শুরু হয়ে গেছে দেশ জুড়ে কাউন্ট ডাউন। সরযূ নদীর তীরে বিশেষ আরতি চলছে। ভগবান রাম ও সরযূ দেবীর মধ্যে পবিত্র বন্ধনকে স্মরণ। রামায়ণে সরযূ-র পবিত্রতার উল্লেখ পাওয়া যায়। এদিনের আরতিতে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়েছিল। সরযূ নদীর তীরে এখন উৎসবের আমেজ।
বিপুল সংখ্যক মানুষ সরয়ু তীরে পৌঁছে আরতিতে অংশ নিচ্ছেন। সেখানে প্রদীপ দানের পাশাপাশি পবিত্র জলও বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন মানুষ। ভক্তদের মুখে একটাই কথা, প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান শীঘ্রই শেষ করা হোক এবং তাঁদের মূর্তি দর্শন করা হোক।
রামলালার তিনটি মূর্তির মধ্যে একটি রাম মন্দিরে স্থাপনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। যদিও শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি জারি করা হয়নি। ট্রাস্ট সূত্র বলছে, নতুন মূর্তিটি ১৭ জানুয়ারি প্রকাশ্যে আনা হবে। এদিন রামলালার নির্বাচিত অস্থাবর মূর্তি শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হবে শহর প্রদক্ষিণ করে।
ভাস্কর অরুণ যোগীরাজের ছবি সহ রামদরবারের মূর্তি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার প্রশ্নে ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছেন যে তিনি এ বিষয়ে কিছু বলবেন না। রামলালার স্থাবর মূর্তি দেখতে অপেক্ষা করতে হবে। অন্যদিকে, রামমন্দির ট্রাস্টের সদস্য কামেশ্বর চৌপাল স্পষ্ট বলেছেন, গুজবে কান দেবেন না। রামদরবার নয়, গর্ভগৃহে রামলালার শিশুসদৃশ মূর্তি স্থাপন করা হবে। কোন মূর্তি স্থাপন করা হবে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ট্রাস্টকেই নিতে হবে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।