সংক্ষিপ্ত

মহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত  তৈরি হচ্ছে ৭৫ কিলোমিটারের হাইওয়ে। মাত্র ১০৮ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার দিনে এই কাজ সম্পন্ন করে গিনেস বুক অফ  রেকর্ডসেও নাম তুলে ফেলার আশা দেখাচ্ছে এই হাইওয়ে। ৩ জুন শুক্রবার থেকে ৭ জুনের মধ্যে এই সড়ক তৈরির কাজ শেষ করার লক্ষে এগোচ্ছে কাজ।

মহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত  তৈরি হচ্ছে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ হাইওয়ে। মাত্র ১০৮ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার দিনে এই কাজ সম্পন্ন করে গিনেস বুক অমহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত  তৈরি হচ্ছে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ হাইওয়ে। মাত্র ১০৮ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার দিনে এই কাজ সম্পন্ন করে গিনেস বুক অমহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত  তৈরি হচ্ছে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ হাইওয়ে। মাত্র ১০৮ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় সাড়ে চার দিনে এই কাজ সম্পন্ন করে গিনেস বুক অফ রেকর্ডসেও নাম তুলে ফেলার আশা দেখাচ্ছে এই হাইওয়ে। ৩ জুন শুক্রবার থেকে ৭ জুনের মধ্যে এই সড়ক তৈরির কাজ শেষ করার লক্ষে এগোচ্ছে কাজ।
 এখনও পর্যন্ত সবথেকে দ্রুত হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড রয়েছে কাতারের। ১০ দিনে ২৫ কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরির রেকর্ড রয়েছে তাদের। কিন্তু যদি মহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত ৭৫ কিমির হাইওয়েটি সাড়ে চারদিনেই তৈরি করা সম্ভব হয় তবে নতুন গিনেস রেকর্ডে নাম থাকবে ভারতের। ৩ জুন থেকে শুরু হওয়া হাইওয়েটির কাজ ৭ জুনের মধ্যেই শেষ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
ইতিমধ্যেই নাকি গিনেস বুকের থেকে একটি পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে হাইওয়ের কাজ দেখতে। সড়ক নির্মাণ কর্মীরা কঠোর পরিশ্রম করে অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত এই হাইওয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য তৎপর। প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ জন নির্মাণকর্মীকে সড়ক তৈরির কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। বিটুমিনাস কংক্রিট দিয়ে তৈরি হচ্ছে হাইওয়েটি। সড়ক তৈরির দায়িত্বে থাকা সংস্থাটিও অত্যন্ত দায়িত্ত্ব নিয়েই দ্রুততার সঙ্গে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করছে। তারা সকলেই আশাবাদী যেকোনো মূল্যে গিনেস বুকে রেকর্ড তারা রেকর্ড করবেনই। এখনও পর্যন্ত সর্বশেষ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডটি রয়েছে কাতারের দখলে। ১০ দিনে ২৫ কিমি রাস্তা বানিয়ে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেছিল কাতার। হাইওয়েটি রয়েছে কাতারের দোহাতে। ৭ জুনের মধ্যে মহারাষ্ট্রর অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত, অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত প্রায় ৭৫ কিমি দীর্ঘ সড়কটি যদি ১০০০ জন নির্মাণ কর্মী মিলে শেষ করতে পারেন তবে নতুন গিনেস রেকর্ডটি হবে মহারাষ্ট্রের। সময়সীমা মাত্র ১০৮ ঘণ্টা। তাই নাওয়া খাওয়া ভুলে দিন রাত এক করে দিয়ে পরিশ্রম করছেন সড়ক নির্মাণকারী কর্মীরা। বিটুমিনাস কংক্রিট যা অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি, এই সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। গিনেস বুক থেকে ইতিমধ্যেই এক পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে রাস্তার নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখবার জন্য। রেকর্ডসেও নাম তুলে ফেলার আশা দেখাচ্ছে এই হাইওয়ে। ৩ জুন শুক্রবার থেকে ৭ জুনের মধ্যে এই সড়ক তৈরির কাজ শেষ করার লক্ষে এগোচ্ছে কাজ।

আরও পড়ুন: 

বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে পাড়ি দিচ্ছে প্রমোদতরী, সমুদ্রের বুকে হারিয়ে গেলে পরিবারকে ফেরত সমস্ত অর্থ

রাম মন্দির নির্মাণে থাকছে না কোনও লোহা, পাথরের উপর পাথর সাজিয়ে উঠছে মন্দির- এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট

রাস্তার নামকরণ হল স্বামী বিবেকানন্দের নামে, শিকাগো শহরে সন্ন্যাসীকে বিশেষ সম্মান জ্ঞাপন
 এখনও পর্যন্ত সবথেকে দ্রুত হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড রয়েছে কাতারের। ১০ দিনে ২৫ কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরির রেকর্ড রয়েছে তাদের। কিন্তু যদি মহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত ৭৫ কিমির হাইওয়েটি সাড়ে চারদিনেই তৈরি করা সম্ভব হয় তবে নতুন গিনেস রেকর্ডে নাম থাকবে ভারতের। ৩ জুন থেকে শুরু হওয়া হাইওয়েটির কাজ ৭ জুনের মধ্যেই শেষ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
ইতিমধ্যেই নাকি গিনেস বুকের থেকে একটি পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে হাইওয়ের কাজ দেখতে। সড়ক নির্মাণ কর্মীরা কঠোর পরিশ্রম করে অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত এই হাইওয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য তৎপর। প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ জন নির্মাণকর্মীকে সড়ক তৈরির কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। বিটুমিনাস কংক্রিট দিয়ে তৈরি হচ্ছে হাইওয়েটি। সড়ক তৈরির দায়িত্বে থাকা সংস্থাটিও অত্যন্ত দায়িত্ত্ব নিয়েই দ্রুততার সঙ্গে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করছে। তারা সকলেই আশাবাদী যেকোনো মূল্যে গিনেস বুকে রেকর্ড তারা রেকর্ড করবেনই। 
এখনও পর্যন্ত সর্বশেষ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডটি রয়েছে কাতারের দখলে। ১০ দিনে ২৫ কিমি রাস্তা বানিয়ে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেছিল কাতার। হাইওয়েটি রয়েছে কাতারের দোহাতে। ৭ জুনের মধ্যে মহারাষ্ট্রর অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত, অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত প্রায় ৭৫ কিমি দীর্ঘ সড়কটি যদি ১০০০ জন নির্মাণ কর্মী মিলে শেষ করতে পারেন তবে নতুন গিনেস রেকর্ডটি হবে মহারাষ্ট্রের। সময়সীমা মাত্র ১০৮ ঘণ্টা। তাই নাওয়া খাওয়া ভুলে দিন রাত এক করে দিয়ে পরিশ্রম করছেন সড়ক নির্মাণকারী কর্মীরা। বিটুমিনাস কংক্রিট যা অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি, এই সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। গিনেস বুক থেকে ইতিমধ্যেই এক পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে রাস্তার নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখবার জন্য। রেকর্ডসেও নাম তুলে ফেলার আশা দেখাচ্ছে এই হাইওয়ে। ৩ জুন শুক্রবার থেকে ৭ জুনের মধ্যে এই সড়ক তৈরির কাজ শেষ করার লক্ষে এগোচ্ছে কাজ।
 এখনও পর্যন্ত সবথেকে দ্রুত হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড রয়েছে কাতারের। ১০ দিনে ২৫ কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরির রেকর্ড রয়েছে তাদের। কিন্তু যদি মহারাষ্ট্রের অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত ৭৫ কিমির হাইওয়েটি সাড়ে চারদিনেই তৈরি করা সম্ভব হয় তবে নতুন গিনেস রেকর্ডে নাম থাকবে ভারতের। ৩ জুন থেকে শুরু হওয়া হাইওয়েটির কাজ ৭ জুনের মধ্যেই শেষ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
ইতিমধ্যেই নাকি গিনেস বুকের থেকে একটি পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে হাইওয়ের কাজ দেখতে। সড়ক নির্মাণ কর্মীরা কঠোর পরিশ্রম করে অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত এই হাইওয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য তৎপর। প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ জন নির্মাণকর্মীকে সড়ক তৈরির কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। বিটুমিনাস কংক্রিট দিয়ে তৈরি হচ্ছে হাইওয়েটি। সড়ক তৈরির দায়িত্বে থাকা সংস্থাটিও অত্যন্ত দায়িত্ত্ব নিয়েই দ্রুততার সঙ্গে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করছে। তারা সকলেই আশাবাদী যেকোনো মূল্যে গিনেস বুকে রেকর্ড তারা রেকর্ড করবেনই। 
এখনও পর্যন্ত সর্বশেষ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডটি রয়েছে কাতারের দখলে। ১০ দিনে ২৫ কিমি রাস্তা বানিয়ে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেছিল কাতার। হাইওয়েটি রয়েছে কাতারের দোহাতে। ৭ জুনের মধ্যে মহারাষ্ট্রর অমরাবতী থেকে আকোলা পর্যন্ত, অমরাবতীর লোনি গ্রাম থেকে আকোলার মানা গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত প্রায় ৭৫ কিমি দীর্ঘ সড়কটি যদি ১০০০ জন নির্মাণ কর্মী মিলে শেষ করতে পারেন তবে নতুন গিনেস রেকর্ডটি হবে মহারাষ্ট্রের। সময়সীমা মাত্র ১০৮ ঘণ্টা। তাই নাওয়া খাওয়া ভুলে দিন রাত এক করে দিয়ে পরিশ্রম করছেন সড়ক নির্মাণকারী কর্মীরা। বিটুমিনাস কংক্রিট যা অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি, এই সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। গিনেস বুক থেকে ইতিমধ্যেই এক পর্যবেক্ষণকারী দলকে পাঠানো হয়েছে রাস্তার নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখবার জন্য।