সংক্ষিপ্ত

  • বীর যোদ্ধাদের পুরষ্কার প্রদান 
  • মহাবীর চক্রের জন্য নাম ঘোষণা সন্তোষ বাবুর 
  • গ্যালওয়ানে তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে পুরষ্কার প্রদান 
  • জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখে স্বীকৃতি প্রয়াত জওয়ানের 
     


ভারতের যুদ্ধকালীন বীরত্বের স্বীকৃতি পাচ্ছেন গ্যালওয়ান সংঘর্ষের নায়ক কর্ণেল সন্তোষ বাবু। তাঁকে মহামীর চক্র সম্মানে ভূষিত করা হচ্ছে। গত বছর ১৫ জুন, পূর্ব লাদাখ সেক্টরের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন গ্যালওয়ান এলাকায় চিনা সেনাদের আগ্রাসন রুখে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন ১৬ বিহার রেজিমেন্টের কর্ণেল সন্তোষ বাবু। তিনি তাঁর দলের কয়েক জন জওয়ানকে সঙ্গে নিয়েই চিনা সেনার অনুপ্রবেশ আটকাতে দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই সময় ভারতীয় ও চিনা সেনাদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ হয়। প্রবল সংঘর্ষে ভারতের ২০ জওয়ানের মৃত্যু হয়। সেই তালিকায় নাম রয়েছে সন্তোষ বাবুরও। 

শত্রুর পক্ষের মোকাবিলা করার জন্য যথাযথ নেতৃত্ব প্রদান, পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিজের ভূমিকা পালন ও সাহসিকতার জন্য প্রয়াত কর্ণেল সন্তোষবাবুকে মহাবির চক্র প্রদান করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, শক্রু সৈন্যদের সামনে তিনি অপ্রতিরধ্য হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন, গুরুতর আহত হয়েও তিনি সামনে থাকে বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েও শক্রুপক্ষকে সমস্ত শক্তি দিয়ে বাঁধা দিয়েছিলেন। কর্ণেল শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত শত্রুপক্ষের আক্রমণ প্রতিহত করেছিলেন। আর সৈন্যদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য অনুপ্রাণিত করেছিলে। 

ট্র্যাক্টর ব়্যালির জট কাটতে না কাটতেই দ্বিতীয় হুংকার কৃষকদের, মন্ত্রী বললেন সমস্যা মিটবে তাড়াতাড়ি...

কৃষক, মহামারি থেকে সীমান্ত সমস্যা, সাধারণতন্ত্র দিবসের বার্তায় সবকিছুই ছুঁয়ে গেলেন রাষ্ট্রপতি ...

শিনজো আবে ও এসপি বালাসুব্রমনিয়ামকে পদ্মবিভূষণ সম্মান, নাম ঘোষণা পদ্মভূষণ পুরষ্কারের ...

ভারতের যুদ্ধকালীন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মান  কীর্তি চক্র পুরষ্কার পাচ্ছেন সুবেদার সঞ্জীব কুমার। ২০২০ সালে ২০ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হানা প্রতিহত করার সময় এক জঙ্গিকে নিকেশ করেছিলেন ও দুজনকে আহত করেছিলেন। কিন্তু তিনি নিজে মারা গিয়েছিলেন। 

পাঁচ সেনা জওয়ানকে তৃতীয় সর্বোচ্চ যুদ্ধকালীন বীরত্বের পুরষ্কার প্রদান করা হয়। তিন সৈন্য পাচ্ছেন বীরচক্রের শান্তিকালের সমতুল্য শৌর্য চক্র সম্মান।  দেশের জন্য সেনাদের আত্মবলিদানের কথা স্মরণ করেই এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়েছে। অন্যদিনে এখনও পর্যন্ত চিনের সঙ্গে অস্থিরতা রয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে দেশে প্রবল ঠান্ড উপেক্ষা করেই পূর্ব লাদাখ সেক্টরে মোতায়েন রয়েছে ৫০ হাজার অতিরিক্ত সেনা বাহিনী। যাঁরা দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় ব্রতী রয়েছে।