সংক্ষিপ্ত

জম্মু কাশ্মীর পুলিশ একে ৪৭ রাইফেল, তিনটি ম্যাগাজিন ও ৩০ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে। এরই সঙ্গে উদ্ধার করা হয়েছে একটি টেলিস্কোপ।

ড্রোন দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অস্ত্র (arms consignment) ফেলছে পাকিস্তান(Pakistan)। প্রকাশ্যে ইসলামাবাদের ছক। জম্মু কাশ্মীর পুলিশ (Jammu and Kashmir Police) ইতিমধ্যেই একে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, তিনটি ম্যাগাজিন ও ৩০ রাউন্ড কার্তুজ (AK assault rifle, three magazines, 30 rounds) উদ্ধার করেছে আন্তর্জাতিক সীমান্ত (International Border) থেকে। এরই সঙ্গে উদ্ধার করা হয়েছে একটি টেলিস্কোপ(telescope)। অর্থাৎ এই যন্ত্র ও অস্ত্র পাকিস্তান সমর্থিত কোনও জঙ্গি সংগঠনের হাতে তুলে দেওয়া লক্ষ্য ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে। 

এদিকে, শনিবার রাতে গভীর রাতে ফালাইন মন্ডলের সওজনা গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয় এই অস্ত্রগুলি। এক গ্রামবাসী রহস্যজনক শব্দ পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। এরপর শোনা যায় ভারি কিছু পড়ার শব্দ। তথ্য পাওয়ার পর, পুলিশ গ্রামটি ঘিরে ফেলে এবং একটি তল্লাশি অভিযান চালায়। তল্লাশি অভিযানের সময় একটি হলুদ প্যাকেট পাওয়া যায়, যার মধ্যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয়। জম্মু কাশ্মীর পুলিশের তরফে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় ভূখন্ডের দিকে, যেসব লোকের কাছে এই অস্ত্র পৌঁছনোর কথা ছিল, তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মুখে মাস্ক পরে উদ্দাম শারীরিক সুখ, কোভিড পর্নের চাহিদা বাড়ছে বিশ্ব জুড়ে

গত এক বছরে, পাকিস্তান থেকে ড্রোন তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানাচ্ছে জম্মু কাশ্মীর পুলিশ। দাবি এই ঘটনা সীমান্তে পাহারা দেওয়া ভারতীয় বাহিনীর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত এক বছরে জম্মু কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গা থেকে রাইফেল, ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (IED), স্টিকি বোমা এবং মাদকদ্রব্য সহ বিপুল সংখ্যক পেলোড উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতের ভ্যাকসিনকে স্বীকৃতি না দেওয়ার মাশুল, ব্রিটেনকে চরম শিক্ষা দিল নয়াদিল্লি

চলতি বছরের জুন মাসে জম্মুতে ভারতীয় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে পাকিস্তানি ড্রোন দুটি বোমা ফেলার পর সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। অনন্তনাগ জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে মারহ ব্লকের নাই বস্তি গ্রামে সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনী (BSF) ড্রোন নিয়ে একটি সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালানোর একদিন পর এই অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

সীমান্তে ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে চিন, চিনা সেনার সক্রিয়তা নিয়ে চিন্তায় নয়াদিল্লি

এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য, যাতে ড্রোন চিহ্নিত করে তার গতিবিধি জানাতে গ্রামবাসীরা পুলিশকে সাহায্য করে। একজন গ্রামবাসী বলেন, "আমাদের বলা হয়েছে যে, যদি আমরা আমাদের এলাকায় ড্রোন উড়তে দেখেছি তাহলে আমাদের অবিলম্বে বিএসএফকে জানাতে হবে যাতে তারা সময়মত ব্যবস্থা নিতে পারে।"

"