সংক্ষিপ্ত

  • দেশে দ্বিতীয় দফায় লকডাউনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ৩ মে
  • তার পরে আরও ২ সপ্তাহের জন্য কারফিউ ঘোষণা
  • পঞ্জাবে কারফিউ ঘোষণা করলেন ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং
  • দেশে আক্রান্তের  সংখ্যা ৩১ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে

করোনা সংক্রমণ আটকাতে পঞ্জাবে আরও ২ সপ্তাহ কারফিউ জারি থাকবে। ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর। তবে আম জনতার কথা ভেবে সকাল সাতটা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অমরিন্দর সিং বলেন, যে হারে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে তাতে কড়াকড়ির প্রয়োজন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নিয়ম মেনেই কারফিউ শিথিলের সময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট খোলা থাকবে। সেই চারঘণ্টার জন্য বাসিন্দারা বাইরে বেরিয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনে আনতে পারবেন।

 

 

এক ভিডিও বার্তায়  অমরিন্দর সিং বলেন, “প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে ১১টা পর্যন্ত লকডাউন জারি থাকবে না। এই সময় লোকজন বাড়ি থেকে বেরিয়ে বাজার সারতে পারেন, কেননা তখন দোকানপাট খোলা থাকবে। রাজ্যে আরও ২ সপ্তাহ কারফিউ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” আগামী তিন তারিখে কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন শেষ হচ্ছে। কেন্দ্র ৩ মের পর কী সিদ্ধান্ত নেয় এখন সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে গোটা দেশ, তার আগেই রাজ্যে  লকডাউন জারি রাখার কাজ সেরে নিলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী।

গত সোমবারই লকডাউন বজায় রাখা নিয়ে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স বৈঠক সারেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী লকডাউন চালানোর পক্ষে মতামত দিয়েছেন। সংক্রমণ রুখতে আগামী একমাস লকডাউন চলুক, এমন আর্জি জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে কনফারেন্স নিয়ে একটি বিবৃতি জানানো হয়েছে, লকডাউন বাড়ানোর পক্ষে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর সায় রয়েছে। তবে যেসব এলাকায় করোনা সংক্রমণ শূন্য, সেখানে অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য হয়তো নিয়মকানুন কিছুটা শিথিল হতে পারে।

দেশে ৩১ জুলাই পর্যন্ত চলুক ওয়ার্ক ফ্রম হোম, গ্রিন সিগন্যাল দিল কেন্দ্র

আয়ু শেষ হচ্ছে করোনাভাইরাসের, মহামারীর অবসান নিয়ে আশার আলো দেখালেন একদল গবেষক

করোনার সংক্রমণ রোধ করতে পারে সিগারেটের নিকোটিন, চাঞ্চল্যকর দাবি এবার গবেষকদের

এদিকে বুধবার দেশে করোনা আক্রান্তেরং সংখ্যা ৩১ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যাও এক হাজার ছুঁয়ে ফেলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের শিকার হয়েছেন ১,৮৯৭ জন। কোভিড ১৯ রোগে মৃত্যু হয়েছে ৭৩ জনের।