সংক্ষিপ্ত
রাজস্থান হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ
সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থা স্পিকার
বিধায়কদের নোটিশ পাঠানোর অধিকার রয়েছে
দাবি করেই মামলা দায়ের করেন সিপি যোশী
রাজস্থানের রাজনৈতির সংকট এবার সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন স্পিকার সিপি যোশী । শচীন পাইলট ও তাঁর ১৮ অনুগামীর দায়ের করা মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্চ জানিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। পাশাপাশি তিনি সুপ্রিম কোর্টের কাছে হাইকোর্টে চলা শুনানি বন্ধ করারও আবেদন জানিয়েছেন। স্পিকারের দাবি রাজস্থানে সংবাধিনিক সংকট তৈরি হয়েছে।
বুধবার সকালেই স্পিকার সিপি যোশী একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সেখানে তিনি বলেন, বিদ্রোহী কংগ্রেস নেতা পাইলট ও তাঁর অনুগামীদের কাছে তিনি তাঁদের অনুপস্থিতির কারণ জানতে চেয়েছিলেন। এটা তাঁর অধিকারের মধ্যে পড়ে বলেও দাবি করেছেন তিনি। পাশাপাশি তিনি আরও বলেছিলেন যে বিধায়কদের নোটিশ পাঠানোর পূর্ণ অধিকার রয়েছেন তাঁর। স্পিকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে আদালতে যাওয়া যায়। কিন্তু এখানে যা ঘটেছে তা গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক বলেও মন্তব্য করেন তিনি। স্পিকারের দাবি রাজস্থান হাইকোর্ট যা নির্দেশ দিয়েছে তাতে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চের সিদ্ধান্তকে লঙ্ঘন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী কোনও বিধায়ককে অযোগ্য মনে হলে তাঁর পদ খারিজ করার অধিকার রয়েছে স্পিকারের। আর সেই নির্দেশ অনুযায়ী বিধায়কদের নোটিশ পাঠানোর অধিকার রয়েছে স্পিকারের হাতে। গোটা ঘটনায় রাজস্থান হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ আর একের পর এক তারিখ ঘোষণা নিয়েও উষ্মা প্রকাশ করেছেন তিনি।
বিদ্রোহী শচীন পাইলট ও তাঁর ১৮ অনুগামীর স্বস্তির মেয়াদ আরও বাড়ল, মামলার রায় ঘোষণা হবে শুক্রবার ...
ইংরিজে 'এস'-এর হেরফেরেই মৃত হয়ে উঠল জীবিত, জেল যাত্রা থেকে বাঁচাতে পারল না সংশাপত্র ...
সুপ্রিম কোর্টে সিপি যোশীর হয়ে সওয়াল করতে দেখা যেতে পারে কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বালকে। শচীন পাইলটের হওয়া সওয়াল করতে পারেন মুকুল রোহতগী। তবে রাজস্থানের রাজনৈতিক সংকট সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পরেও বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি শচীন শিবির।
করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে কী জাতীয় মাস্ক ব্যবহার করবেন, পরামর্শ দিলেন চিকিৎসকরা ...
রাজস্থান হাইকোর্টে চলা শচীন পাইলট বনাম স্পিকার মামলায় শুক্রবারই রায় ঘোষণা করা হবে বলে জানান হয়েছিল। ততদিন পর্যন্ত স্পিকার পাইলট ও তাঁর সঙ্গী বিদ্রোহী কংগ্রেস বিধায়কদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রায় ঘোষণার আগেই স্পিকার শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।