সংক্ষিপ্ত

ইলেক্ট্রনিক্সের শো রুম থেকে সাধারণ লোক টিভি, ফ্রিজ-সহ বেশ কিছু জিনিস কিনেছে। ইউপিআই পেমেন্ট করবে বলে স্ক্যানার চায়। তারপর টাকা দিয়ে চলে যেত তারা। জিনিস পাওয়ার পর আসল খেলা শুরু হয়।

ফাঁদে পড়ে ৪ কোটির প্রতারণা একাধিক দোকানে। রাজস্থানে চলছে জালিয়াতি। একটি গ্যাং লুট করে চসেছে সাধারণ মানুষের টাকা। ইউপিআই ব্যবহার করে এই জালিয়াতির ফাঁদে পড়েছেন অনেকে। এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছে ১৩ জন। উদ্ধার হয়েছে ১.৭২ লক্ষ নগদ টাকা সঙ্গে ৫০ লক্ষ টাকার বৈদ্যুতিন সামগ্রী।

হায়দরাবাদের বেশ কয়টি দোকান রয়েছে বাজাজ ইলেক্ট্রনিক্সের। সম্প্রতি কর্তৃপক্ষের তরফে শহরের সায়বারাবাদ, হায়দরাবাদ, রাচাকোন্ডা এবং অন্যান্য থাকায় বেশ কয়টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে প্রতিটি ঘটনা ঘটেছে একই ভাবে। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। শেষে ধরা পড়ে একটি গ্যাং। যাদের কিছু লোক রাজস্থানে এবং কিছু লোক হায়দরাবাদে থাকে।

জানা গিয়েছে, বাজাজ ইলেক্ট্রনিক্সের শো রুম থেকে সাধারণ লোক টিভি, ফ্রিজ-সহ বেশ কিছু জিনিস কিনেছে। ইউপিআই পেমেন্ট করবে বলে স্ক্যানার চায়। তারপর টাকা দিয়ে চলে যেত তারা। জিনিস পাওয়ার পর আসল খেলা শুরু হয়।

যে টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল, সেই টাকা ব্যাঙ্কে ডিসপুট ট্রানজ্যাকশন দেখিয়ে ক্যাশব্যাকের দাবি করা হয়। এরপরই জাতিয়াতির শিকার হচ্ছেন তারা।

তদন্তে নেমে জানতে পারে পুলিশ। এই নতুন পদ্ধতিতে প্রতারণা শুরু করেছে এক গ্যাং। ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সী ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসা করা হয়েছে সোমরাজ, সুনীল, শারওয়ান, শিবলাল, রমেশ, শ্রাবণ, পাপ্পুরাম, শ্রাভন, রাকেশ, রমেশ ও অশোক কুমারকে। 

সদ্য প্রকাশ্য এসেছে এই খবর। ইউপিআই ব্যবহার করে জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন অনেকেই। এবার থেকে এই বিষয় সতর্ক হন।