সংক্ষিপ্ত

আসছে শীত, নামছে পারদ! নববর্ষে কেমন থাকবে দেশের আবহাওয়া?

নতুন বছরের উৎসব কাছে, অন্যদিকে নামছে পারদ। বৃষ্টি এবং শিলাবৃষ্টির পর এখন কুয়াশায় পুরো রাজ্যকে আচ্ছন্ন করেছে। ঘন কুয়াশা এবং তীব্র ঠান্ডা বাতাসের কারণে সকাল এবং রাতে যানবাহন চালকদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। নতুন বছরে আবহাওয়া কেমন থাকবে, এই প্রশ্নটি পর্যটক এবং স্থানীয়দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

আবহাওয়া বিভাগ ৩০ ডিসেম্বর গঙ্গানগর, হনুমানগড়, বিকানের, চুরু, ঝুনঝুনু, জয়পুর, আলওয়ার, আজমির, উদয়পুর এবং কোটা সহ বেশ কয়েকটি জেলায় কুয়াশার হলুদ সতর্কতা জারি করেছে। কুয়াশা এবং তীব্র শীতের কারণে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হ্রাস পাবে। যানবাহন চালকদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৩১ ডিসেম্বরও কুয়াশা এবং শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব থাকবে। আজমির, জয়পুর, বিকানের, উদয়পুর এবং যোধপুর সহ রাজস্থানের বেশিরভাগ অঞ্চলে ঘন কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তীব্র বাতাসের কারণে শীত আরও বাড়বে। রাতের তাপমাত্রা হ্রাসের ফলে মানুষকে আরও বেশি ঠান্ডার সম্মুখীন হতে হবে।

১ জানুয়ারিও দেশ জুড়ে ঘন কুয়াশা এবং বরফ-ঠান্ডা বাতাসের প্রভাব অব্যাহত থাকবে। আবহাওয়া বিভাগ সতর্ক করে দিয়েছে যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হ্রাস পাবে এবং শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব তীব্র থাকবে। জয়পুর, আলওয়ার, চুরু এবং হনুমানগড়ের মতো জেলাগুলিতে মানুষকে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গত ২৪ ঘন্টায় হনুমানগড় ছিল সবচেয়ে ঠান্ডা, যেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মাত্র ১৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। 

কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী সপ্তাহে বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই শহরজুড়ে। তবে সামনের সপ্তাহে বেশ অনেকটা কমতে পারে তাপমাত্রা। ঠান্ডার আবহাওয়া দেখা দিতে পারে রাজ্যজুড়ে।