সংক্ষিপ্ত
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হয়েছিল রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। সেই যুদ্ধের পরিস্থিতিতে গত এপ্রিল মাসে একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়ছে এবার ভারতের রেশনেও। যুদ্ধের কারণে গমের বরাদ্দ কমে যাওয়ার অভিযোগ জানাচ্ছে অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন। এই মর্মে মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় খাদ্য ও বণ্টন মন্ত্রী পীযূষ গোয়েলকে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ রাশিয়া-ইউক্রেণ যুদ্ধের প্রভাবে চাল ও গম বিক্রির উপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তার জেরেই ক্রমশ গমের বরাদ্দ কমছে। ফলে মানুষের জন্য চাল ও গমের যোগান পর্যাপ্ত রাখা যাচ্ছে না। এই সমস্যার দ্রুত সমাধান চেয়ে অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশনের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রী সভার সদস্যকে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হয়েছিল রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। সেই যুদ্ধের পরিস্থিতিতে গত এপ্রিল মাসে একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার। গত এপ্রিল মাস থেকে খোলা বাজারে চাল ও গম বিক্রি প্রকল্প নিয়ে একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। যার প্রভাব এবার পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবাসীর উপর পড়তে শুরু করেছে বলে অভিযোগ ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এফসিআই)-এর। এই নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে প্রত্যাহার করে রেশন ডিলারদের তাদের বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়ে কেন্দ্রীয় খাদ্য ও বণ্টন মন্ত্রী পীযূষ গোয়েলকে চিঠি দিয়েছে এফসিআই।
অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশনের দাবি বরাদ্দ বাড়লেই মানুষের জন্য চাল ও গমের যোগান স্বাভাবিক রাখা যাবে। এফসিআই-এর কাছে বর্তমানে ১৫৯ লক্ষ টন গম ও ১০৪ লক্ষ টন চাল মজুত রয়েছে বলে দাবি করছেন তাঁরা। যা ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে দেশবাসীকে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে বরাদ্দ বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে বলেও দাবি করছেন তাঁরা। এই নিষেধাজ্ঞা তোলার আর্জি জানিয়েই কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন -
সমলিঙ্গের বিয়েতে স্বীকৃতি দিলেন জো বাইডেন, সমানাধিকারের পথে একধাপ এগিয়ে গেল আমেরিকা
ভারত অবশ্যই সুপার পাওয়ার হয়ে উঠবে, চিনকে খোঁচা মেরে মন্তব্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের