সংক্ষিপ্ত

 

  • ৭২ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে উত্তপ্ত রাজধানী
  • হিংসা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম অবস্থা দিল্লি পুলিশের
  • শীর্ষ আদালতের ভর্ৎসনা জুটল দিল্লি পুলিশের কপালে
  • পুলিশকে আইন মেনে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ

গত রবিবার থেকে হিংসায় জ্বলছে উত্তর-পূর্ব দিল্লি। লাফিয় লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। শেষ পাওয়া খবরে এখনও পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এই পরিস্থিতিতে দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। দিল্লির পরিস্থিতি নয়ন্ত্রণে না আনতে পারার জন্য এবার শীর্ষ আদালতের ভর্ৎসনা জুটল দিল্লি পুলিশের কপালে।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে অব্যাহত মৃত্যু মিছিল, কেন্দ্রের কাছে সেনা চাইলেন কেজরিওয়াল

আরও পড়ুন: পরিস্থিতি সামলাতে দিল্লিতে অজিত ডোভাল, আক্রান্ত এলাকায় স্থগিত সিবিএসই-র বোর্ড পরীক্ষা

উত্তর-পূর্ব দিল্লির হিংসা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য দিল্লি পুলিশকে তিরস্কার করে বিচারপতি কে এম জোসেফ বলেন, ইংল্যান্ডে যেমনটা হয়ে থাকে, সেরকমই কাজ করতে হবে পুলিশকে। ওদের চোখের সামনেই সব ঘটছে। দিল্লি পুলিশের পেশাদারিত্বের অভাব রয়েছে বলে অভিমত দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

 

 

শাহিনবাগে গত ডিসেম্বর থেকে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন বিরোধী অবস্থান বিক্ষোভের জেরে অবরুদ্ধ রাস্তা খুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশ চেয়ে পেশ করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এমন মন্তব্য করেছেন বিচারপতি কে এম জোসেফ। কেই বিস্ফোরক মন্তব্য করলে পুলিশের কালবিলম্ব না করে পদক্ষেপ করা উচিত বলে রায় দেন বিচারপতি। পুলিশকে আইন মেনে ব্যবস্থা নিতে হবে। সব রাজ্যের ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য হতে হবে।