সংক্ষিপ্ত
- উত্তরখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা
- ইস্তফা দিলেন ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়ত
- দায়িত্ব নিতে পারেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য
- আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন
সব জল্পনার অবসান। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত। মঙ্গলবার বিকেলে রাজ্যপাল বেরিরানি মৌর্য্যের হাতে ইস্তফা পত্র তুলে দেন তিনি। রাওয়াতের পরিবর্তে উত্তরাখণ্ডের দায়িত্ব সামলাবেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য ধন সিংম রাওয়ত। তবে বিধানসভা নির্বাচনের এক বছর আগে মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তন যথেষ্ট ইঙ্গিতাবাহী বলেও মনে করেছেন ওয়াকিবহাল মহল।
মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে রাওয়াত জানিয়েছেন তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। কিন্তু বর্তমানে তিনি দলের সংগঠনের কাজ করে যাবেন। চার বছরের জন্য উত্তরাখণ্ডের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য রাওয়াত ধন্যবাদ জানিছেন ভারতীয় জনতা পার্টিকে। দলের কাছে তিনি কৃতজ্ঞ বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন তাঁর মত সাধারণ দলীয় কর্মীকে মুখ্যমন্ত্রী আসন দেওয়া হয়েছিল। আর এটা বিজেপির মত দলের ক্ষেত্রেই সম্ভব হয়েছিল। গতকাল দিল্লি এসেছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত। তিনি কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। কথা বলেছিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও।
সূত্রের খবর দলের অন্দরে রাওয়াতের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ক্রমশই বাড়ছিল। দলের বিধায়কদের একাংশ রাওয়াতের ভূমিকায় সন্তুষ্ট ছিলেন না। তাঁদের কথায় রাওয়াতের হাতে যদি রাজ্যের দায়িত্ব থাকে তাহলে ইভিএম-এর তার খারাপ প্রভাব পড়বে। আগামী বছর নির্বাচনের সময় কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েতে হতে পারে দলকে। সূত্রের খবর দুই পর্যবেক্ষক উত্তরাখণ্ড পরির্দশন করে ত্রিবেন্দ্র সিং-এর বিরুদ্ধেই রিপোর্ট দিয়েছেন। সূত্রের খবর দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি মেনে নিয়েছিল। তার জেরেই কী ইস্তফা দিতে বাধ্য হয়েছেন ত্রিভেন্দ- তা এখনও স্পষ্ট নয়।
ব্যাটেল গ্রাউন্ড নন্দীগ্রামে মমতা উস্কে দিলেন ভূমি আন্দোলনের স্মৃতি, বললেন 'আমি হিন্দু' ...
ভোটের মুখে আগুন নিয়ে রাজ্যকে তোপ, স্ট্যান্ড রোড পরিদর্শনে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ...
উত্তরাখণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তন নিয়ে রীতিমত সমালোচনা করেছে আম আদমি পার্টির সদস্যরা। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছএ ২০২২ সালে বিধানসভা নির্বাচনের আগেই মুখ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে দিয়ে হার স্বীকার করে নিয়েছেন বিজেপি। বিজেপি রাজ্যের দলেপ মুখ পরিবর্তন করে সমস্যাগুলি থেকে জনগণের দৃষ্টি ঘোরাতে চাইছে।