- Home
- India News
- Importance of Marriage: বিয়ে করা কি খুব গুরুত্বপূর্ণ? জেনে নিন অবিবাহিতদের হাতছাড়া হয়েছে কোন কোন সুযোগ
Importance of Marriage: বিয়ে করা কি খুব গুরুত্বপূর্ণ? জেনে নিন অবিবাহিতদের হাতছাড়া হয়েছে কোন কোন সুযোগ
- FB
- TW
- Linkdin
বিয়ের মতো জৌলুসপূর্ণ উৎসব সারা পৃথিবী জুড়েই বিভিন্ন জনজাতির মধ্যে বেশ আকর্ষণীয়। নিজের বিয়ে সম্পর্কে বিভিন্ন মানুষের মনে ছোটবেলা থেকেই বহুবিধ কল্পনা থাকে।
কিন্তু, আদতে সমস্ত জৌলুসের শেষে সারা জীবনের জন্য বিয়ে আসলে একটি পারিবারিক এবং আইনি মিলন। দাম্পত্যের শুরুতেই আইনি পদ্ধতি মেনে স্বামী এবং স্ত্রীকে পরবর্তী জীবনে এগিয়ে যেতে হয়। তাই, এই বন্ধনে অনেকগুলি লাভ রয়েছে, যা বিয়ের বন্ধনকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে।
বিবাহ ভারতীয় সমাজের মজবুত ভিত্তি এবং বিবাহের অনুষ্ঠানের সময় দুটি মানুষের মিলন অত্যন্ত আড়ম্বরপূর্ণভাবে পালিত হয়। নিজের জীবন কাটানোর জন্য একজন মানুষ যখন অপর আরেকজন সঙ্গী খুঁজে পান, তখন এটি সত্যিই একটি আনন্দের বিষয়। ভারতে, ধর্মীয় বিবাহের জন্য ১৯৫৪ সালে বিশেষ বিবাহ আইন তৈরি হয়েছিল। এজন্য বিয়ে করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু আইনি সুবিধা রয়েছে।
যদি দম্পতিদের মধ্যে একজন উপার্জন করেন এবং অন্যজন রোজগার না করেন, তাহলে তাঁদের জন্য যৌথভাবে কর জমা দেওয়ার জন্য বিয়ের বন্ধন আদর্শ পরিস্থিতি হতে পারে। যদি দম্পতিদের দুজন আলাদা আলাদাভাবে ট্যাক্স ফাইল করেন, তাহলে তারা নিজেদের আয় থেকে দুটি ছাড়ের পরিমাণ কমানোর সুবিধা নাও পেতে পারেন।
ভারতে বিবাহিত দম্পতিদের জন্য সীমাহীন বৈবাহিক কর ছাড় রয়েছে। আপনি কোনো ট্যাক্স যোগ না করে যে কোনও সময়ে আপনার সঙ্গীর কাছে অসীম পরিমাণ সম্পদ স্থানান্তর করতে পারেন। ফেডারেল ট্যাক্স আইনের অধীনে পারিবারিক অংশীদারিত্ব তৈরি করাও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ব্যবসায়িক আয়কে ভাগ করতে সাহায্য করে।
ভারতে যখন দম্পতিরা বিয়ে করে, তখন তারা একে অপরের জন্য চিকিৎসা বীমা, অক্ষমতা এবং সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধা পেতে পারে। গৃহ ঋণ, শিক্ষা ঋণ ইত্যাদির ক্ষেত্রে ঋণের মতো অন্যান্য ধরনের সুবিধাও পেতে পারেন।
দুজন মানুষ যখন বিবাহিত হন, তখন ব্যক্তিগত জীবনে তাঁরা আইনিভাবে দুজনের সবচেয়ে কাছের মানুষ হিসেবে স্বীকৃত হন। জরুরি ক্ষেত্রে নিজের সঙ্গীর জন্য অপরজন যেকোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। শিক্ষা, আর্থিক এবং সামাজিক নিরাপত্তার মতো অন্যান্য ক্ষেত্রে সঙ্গীর সিদ্ধান্তকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়।
আপনি যখন আইনিভাবে বিবাহিত হন, তখন আপনি কোনো ট্যাক্স ছাড়াই আপনার স্বামী বা স্ত্রীর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হতে পারবেন। যখন কোনও দম্পতি বিবাহিত হন না, তখন তাঁদের কর দিতে হয়। অন্যদিকে বিবাহিত হলে, নিজের ইচ্ছা না থাকলেও নিজের সঙ্গীর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন তাঁর স্বামী অথবা স্ত্রী।