সংক্ষিপ্ত

  • করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি ভারতে 
  • ভারতীয়দের জন্য দরজা বন্ধ করল নিউজিল্যান্ড 
  • ১১-২৮ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিতাদেশ জারি 
  • সংক্রমণ রুখতে কার্যকর একাধিক পদক্ষেপ 
     

দেশে ক্রমশই ভয়ঙ্কর আকার নিচ্ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী দেশে বৃহস্পতিবারে দৈনিক সংক্রমণ ১ লক্ষ ২৬ হাজারের বেশি। কিন্তু এই সংক্রমণ প্রকাশ্যে আকার আগেই ভারতীয়দের জন্য সেদেশের দরজা বন্ধ করে দিল নিউজিল্যান্ড। সেদেশের প্রধানমন্ত্রী জ্যাসিন্ডা আর্ডান জানিয়েছেন, আপাতত ভারতীয় পর্যটকদের নিউজিল্যান্ডে প্রবেশের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করা হচ্ছে। ভারতের করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রবলভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন আগামী ১১ এপ্রিল থেকে আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ কার্যকর থাকবে। 

নিউজিল্যান্ডের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ভারতীয় পর্যটকদের পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দা, যাঁরা বর্তমানে ভারতে রয়েছেন তাঁদেরও সেদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ভারতের করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা যাতে সেদেশের সামান্ত অতিক্রম করতে না পারে সেই জন্যই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে নিউজিল্যান্ড প্রশাসন।

দ্বিতীয়বারের জন্য ভয়ঙ্কর আকার নিচ্ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ, দৈনিক আক্রান্ত ১ লক্ষ ছাড়াল .. 

আলাপ করুন দুই নার্সের সঙ্গে, যাঁরা করোনাভাইরাসের টিকা দিলেন প্রধানমন্ত্রীকে ..
বিশ্বের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত  দেশগুলির মধ্যে নিউজিল্যান্ড প্রথম দেশ যারা সংক্রমণ রুখতে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ পজক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। গত মার্চ মাসে নিউজিল্যান্ডে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১০০। সেই সময়ই দেশটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৩। যারমধ্যে ১৭ জনই ভারতীয় বাসিন্দা। তার আগে প্রায় ৪০ দিন ধরে সেদেশের নতুন করে করোনাভাইরাসের আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যায়নি। ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মরাত্মক আকার নিয়েছে। তাই এদেশ থেকে যাতে সেই দেশে সংক্রমণ না ছড়িয়ে পড়ে সেই জন্যই ভারতীয় পর্যটকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলেও নিউজিল্যান্ড প্রশাসন সূত্রের খবর।

মাওবাদীদের ডোরায় বন্দি সিআরপিএফ জওয়ান, মুক্তির আর্জি পরিবারের .. 

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন ইতিবাচক মামলার রোলিং গড় ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বুধবারই সামনে এসেছে নতুন সাতটি কেস। যা গত অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ইতিমধ্যেই সংক্রমিতের সংস্পর্শে আসাদের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা টিকা গ্রহণ করেনি বলেও জানান হয়েছে। 

YouTube video player