সংক্ষিপ্ত
- কাঠমান্ডুর, কাপুর ধারায় ভগবান শ্রী কৃষ্ণ এসেছিলেন
- আজও এখানে রয়েছে শ্রীকৃষ্ণের আসল পায়ের ছাপ
- ৫ হাজার বছর আগে, বর্তমান অঞ্চলটিতে খরা হয়েছিল
- শ্রীকৃষ্ণ এসেই এখানে বিশুদ্ধ জল নিয়ে আসেন
কাপুর ধারা হল, কাঠমান্ডু শহরের অন্য়তম ব্য়স্ত জায়গা। এখানকার ঐতিহাসিক, সামাজিক এবং ভৌগলিক গুরুত্বের জন্য় পৃথিবীর নানা জায়গা থেকে মানুষ এখানে আসেন। তবে অনেকেই হয়ত জানেন না এই উপত্যকায় রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ইতিহাস। শোনা যায়, কাঠমান্ডুর এই কাপুর ধারায় ভগবান শ্রী কৃষ্ণ এসেছিলেন এবং তিনি তার পায়ের ছাপ রেখে যান। আজও এখানে রয়েছে শ্রীকৃষ্ণের আসল পায়ের ছাপ। অবশ্য় খুব অল্প জায়গায়তেই এই ঐতিহাসিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা আছে।
আরও জানুন, এই দেশে মুখ পুড়িয়ে যত্ন নেওয়া হয় ত্বকের, দূর করা হয় বলিরেখা
আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগে, কাঠমান্ডুর কাপুরধরের বর্তমান অঞ্চলটিতে খরা হয়েছিল। মানুষের তেষ্টা মেটানোর জন্য সামান্য় জলও ছিল না। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভারত থেকে এসে, মাটিতে ধনুক ও তীর নিক্ষেপ করেছিলেন। তারপরেই সেখান থেকে শুদ্ধ জল নিয়ে আসেন। শোনা যায়, কাঠমান্ডু শহরের এই স্থানে একটি জলের ধারাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন, টুইটারের নয়া নিষেধাজ্ঞায় বিশ্বজুড়ে তোলপাড়, কী আছে টুইটারের নয়া নিষেধাজ্ঞায়
জলের রঙ ছিল কর্পুরের মতো সাদা । তাই জায়গাটিকে বলা হয় কাপুরধারা। যার অর্থ এমন একটি জায়গা যেখানে কর্পূর হিসাবে সাদা জলযুক্ত একটি ধারা পাওয়া যায়। আজও এখানে কৃষ্ণের পায়ের ছাপের জায়গাটি চিহ্নিত করা আছে। সেই পদধূলি স্পর্শ করতে প্রতি বছর বহু মানুষ কাঠমান্ডুর এই কাপুর ধারায় যান।