সংক্ষিপ্ত

সোমবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও জার্মান চ্যান্সেলর ওলফ স্কোলজে একটি যৌথ বিবৃতি দিয়ে সবুজ হাইড্রোজেনে দুই দেশের অংশীদারিত্বের কথা বলেন। তাঁরা জানিয়েছিলেন, দুটি দেশ . 'ইন্দো-জ্রামান গ্রিন হাইড্রোজেন রোডম্যাপ তৈরি করবে।

ভারত ও জার্মানির মধ্যে গ্রিন প্রজেক্ট নিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই প্রজেক্টের কারণে আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত ভারতকে জার্মানি সবুজায়ন ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পের জন্য ১০ বিলিয়ন ইউরো অর্থ সাহায্য করবে। ভারত-জার্মানি দুটি দেশ একসঙ্গে সাংবাদিক বৈঠক করে এই কথা ঘোষণা করেছে।  সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ইউরোপ সফরের প্রথম পর্বের সমাপ্তিতে একটি সাংবাদিক বৈঠকে ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কোয়াত্রা বলেন জয়েন্ট ডিরেক্টর ইনটেন্ট ভারত ও জার্মানির মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতার এজেন্ডাকে দীর্ঘমেয়াদী কৌশগত দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। এই যোগাযোগ আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে, জার্মানি ভারতকে আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১০ বিলিয়ন ইউরো আর্থিক সাহায্য হিসেবে দেবে। 

বিদেশ সচিব আরও বলেছেন সবুজ হাইড্রোজেন ও নবায়নযোগ্য বিষয়ে সহযোগিতার জন্য দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্বের অংশ হিসেবে একটি টাক্স ফোর্স জার্মান সহয়তায় ভারত একটি সবুজ হাইড্রোজেন হাব তৈরি করবে। 

সোমবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও জার্মান চ্যান্সেলর ওলফ স্কোলজে একটি যৌথ বিবৃতি দিয়ে সবুজ হাইড্রোজেনে দুই দেশের অংশীদারিত্বের কথা বলেন। তাঁরা জানিয়েছিলেন, দুটি দেশ . 'ইন্দো-জ্রামান গ্রিন হাইড্রোজেন রোডম্যাপ তৈরি করবে। ইন্দো-জার্মন এনার্জি ফোরাম একটি টাক্স ফোর্সও গঠন করবে এই বিষয়টি নজর রাখার জন্য।' ষষ্ঠ ভরত-জার্মান গভর্নমেন্টান কনসালটেশন উপলক্ষে সোমবার দুই দেশের মধ্যে প্রায় ৯টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের ইউরোপ সফরের প্রথম দিনেই ছিলেন জার্মানিতে। সেখান থেকে মোদীর গন্তব্য ডেনমার্ক। সবশেষে ফ্রান্স থেকে দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর মোদী আনুষ্ঠানিক গার্ড অব অনার গ্রহণ করেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে  জার্মান চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নেন স্কোলজ। তারপর এটাই ছিল মোদীর প্রথম জার্মান সফর। 

প্রধানমন্ত্রী ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে বলেন, 'এটা সেই একই দেশ যে দেশটাকে ছেড়ে তুমি এই দেশে আসতে একটা সময় বাধ্য হয়েছিলে। সেই আমলাতন্ত্রও রয়েছে, সেই অফিস,কাগজ কলম সব রয়েছে। কিন্তু আগের তুলনায় বর্তমানে ফলাফল অনেক ভালো হচ্ছে।' এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিমগুলির সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেত এই স্কিমের মাধ্যমে বড় অঙ্কের ভোক্তাদের কাছে পাঠান যাচ্ছে। 

বেলজিয়ামের চকোলেট থেকে ছড়াচ্ছে সংক্রামক রোগ, সাবধান করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

ডিজিটাল পেমেন্টের সাফল্য নিয়ে জার্মানিতে দাঁড়িয়ে কংগ্রেসের সমালোচনা, যুদ্ধের বিরোধিতা করলেন মোদী

প্রস্রাব থেরাপি বিতেলের যুবকের যৌবন ধরে রাখার চাবিকাঠি, এক গ্লাস মূত্র বাড়িয়ে দেয় রূপের লাবণ্য