সংক্ষিপ্ত
- লকডাউনের মাঝেই দেশে পালিত হচ্ছে 'রবীন্দ্র জয়ন্তী'
- বিশ্বের নানা প্রান্তেই রয়েছে রবি ঠাকুরের অনুগামীর দল
- তাই অনলাইন কনসার্টেই বিশ্বজুড়ে তলছে তাঁকে স্মরণ
- দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠকবি বলে কবিগুরুকে উল্লেখ উপরাষ্ট্রপতির
তিনি বিশ্বকবি, তাই তাঁর জন্মদিনে প্রকৃত অর্থেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন গোটা বিশ্বের মানুষই। দেশে লকডাউন, তারই বেড়াজালে এবার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি এবং শান্তিনিকেতনে কবিগুরুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। তবে প্রিয় লেখকের জন্মদিনটি সাড়ম্বরেই পালন করছেন দুনিয়ার নানা প্রান্তে থাকা তাঁর ভক্তকূল। অনলাইন কনসার্টে চলছে তাঁর লেখা গান ও কবিতা পাঠ।
কবিগুরুর জনপ্রিয়তা কেবল এদেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের নানা প্রান্তেই রয়েছে তাঁর অনুগামীদের দল। তাঁর জন্মদিনে বিশেষ সম্মান জানাল সুদূরের ইজরায়েলও। ভারত থেকে হাজার হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইজরায়েলের রাজধানী তেল আভিভের একটি রাস্তার নাম রাখা হল কবিগুরর নামে।
রবি ঠাকুরের জন্মদিনে রাজধানী তেল অভিভে কবিগুরুর নামে রাখা সেই রাস্তার ছবি ট্যুইটারে পোস্ট করলেন ভারতে থাকা ইজরায়েলের হাই কমিশন। ট্যুইটে তিনি লেখেন, "আমরা আজ এবং প্রতিটি দিনই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে সন্মান জানাই। আর সেই কারণে তেল আভিভের একটি জনপদ ওনার নামে উৎসর্গ করেছি।"
১৯১৩ সালে নোবেল সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। অইউরোপিয়দের মধ্যে কবিগুরুই ছিলেন প্রথম যিনি এই সম্মান লাভ করেন। রবি ঠাকুরের ১৫৯তম জন্মবার্ষীকিতে তাঁকে স্মরণ করল নোবেল কমিটিও। এদিন ট্যুইটারে নোবেল কমিটির তরফ থেকে কবিগুরু সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্য ও দুষ্প্রাপ্য ছবিও তুলে ধরা হয়।
দেশের সর্কালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে উল্লেখ করেন রবি ঠাকুরকে তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানান উপ-রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুও।