সংক্ষিপ্ত
ট্রেনে করেই মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে মানুষ। অবাক লাগলেও এই অসম্ভবই সম্ভব হতে চলেছে। জাপানিদের মগজাস্ত্রের ধারে একটি অত্যাধুনিক বুলেট ট্রেন পরিকল্পনা চালু হতে চলেছে। জাপানি গবেষকদের বৈপ্লবিক পদক্ষেপ যাত্রীদের এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে পৌঁছে দেবে।
ট্রেনে করেই মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে মানুষ। অবাক লাগলেও এই অসম্ভবই সম্ভব হতে চলেছে। জাপানিদের মগজাস্ত্রের ধারে একটি অত্যাধুনিক বুলেট ট্রেন পরিকল্পনা চালু হতে চলেছে। জাপানি গবেষকদের বৈপ্লবিক পদক্ষেপ যাত্রীদের এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে পৌঁছে দেবে। কিয়েটো বিশ্ববিদ্যালয়ের হেক্সাগন প্রকল্পের মাধ্যমে কাজিমা কনস্ট্রাকশন অবশেষে মহাকাশ পর্যটনকে বাস্তবায়িত করে তুলতে চলেছে। পরিবেশের ক্ষতি না করেই এই ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মঙ্গলে পৃথিবীর মতো একটা বায়ুমণ্ডল তৈরি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই বায়ুমণ্ডল তৈরির ফলে পর্যটকরা সেখানে থাকতে পারবেন।
আরও পড়ুন - সিন্ধু ঝড়ে উড়ে গেল জাপানি প্রতিপক্ষ, সিঙ্গাপুর ওপেনের ফাইনালে ভারতীয় শাটলার
ওয়েদার চ্যানেলের রিপোর্ট অনু্যায়ী এই প্রকল্পটি পৃথিবী থেকে মঙ্গল এবং চাঁদে মানুষের ভ্রমণকে সহজতর করবে। বুলেট ট্রেনগুলির হেক্সাট্র্যাক নামে একটি উন্নত আন্তঃগ্রহীয় পরিবহণ ব্যবস্থার মাধ্যমে ভ্রমণ করবে। জলাশয়, সবুজ মাঠ কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ মতো না না সুযোগ সুবিধা সহ দ্য গ্লাস নামে একটি কাঠামো তৈরি করা হবে। ট্রেনগুলিকে কেন্দ্র করে একটি চলমান যন্ত্র-সহ ষড়ভুজ আকৃতির ক্যাপসুল দিয়ে সজ্জিত করা হবে। ১৫ মিটার ব্যাসার্ধের একটি ছোটো পৃথিবী এবং চাঁদকে সংযুক্ত করা হবে। একটি ২০ মিটার ব্যাসার্ধের একটি ক্যাপসুল পৃথিবী এবং মঙ্গলকে সংযুক্ত করবে। চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহকে ৩০মিটার ব্যাসার্ধের একটি ক্যাপসুল দিয়ে সংযুক্ত করা হবে।
আরও পড়ুন - হাওড়া থেকেই ছুটবে বুলেট ট্রেন, কয়েক ঘণ্টায় কাশী ধাম - বিরাট পরিকল্পনা রেলের
শুধু তাই নয় চাঁদে একটি ট্রেন স্টেশন তৈরিরও প্রস্তাব করা হয়েছে। যাকে লুনার স্টেশন বলা হবে। মঙ্গলেও একটি থাকবে। মহাকাশ বিজ্ঞানের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রকল্পের একটি সরলীকৃত প্রোটোটাইপ সংস্করণ 2050 সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, প্রকল্পটি বাস্তবে রূপ নিতে প্রায় এক শতাব্দী সময় লাগতে পারে।
আরও পড়ুন - জাপানের এই বিউটি প্রোডাক্টের রহস্য জানলে অবাক হবেন, জেনে নিন কী এই কোজিক অ্যাসিড